London (Experience) Bangla Summary and Analysis

London by William Blake

উইলিয়াম ব্লেকের “লন্ডন” কবিতাটি ১৭৯৪ সালে প্রকাশিত হয় এবং এটি তাঁর “Songs of Experience” সংগ্রহের অংশ। এই কবিতাটি প্রথম ব্যক্তির দৃষ্টিকোণ থেকে রচিত, যা লন্ডনের ১৮শতাব্দীর শেষের শহুরে জীবনের দৃশ্যপটকে তুলে ধরে। কবিতাটিতে মোট চারটি স্তবক রয়েছে, প্রতিটি স্তবকে চারটি লাইন আছে এবং সাধারণত এর ছন্দের কাঠামো ABAB প্যাটার্ন অনুসরণ করে। ব্লেকের এই কবিতায় তিনি লন্ডনের সামাজিক ও অর্থনৈতিক দুর্দশার চিত্র তুলে ধরে মানুষের দুঃখ, অবিচার ও শোষণের প্রতিফলন ঘটিয়েছেন, যা আধুনিক সমাজের বিরুদ্ধে তাঁর সমালোচনার এক শক্তিশালী উদাহরণ।

Read More: Romantic Poetry

Bangla Analysis of the Poem

প্রথম স্তবক

I wander thro’ each charter’d street,
Near where the charter’d Thames does flow.
And mark in every face I meet
Marks of weakness, marks of woe.

প্রথম স্তবকে, কবি লন্ডনের রাস্তায় হাঁটার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন, যা এই কবিতার প্রেক্ষাপট ও মেজাজ তৈরি করে। “Chartered” শব্দটি এখানে শুধু রাস্তা ও নদীকে নির্দেশ করে না, বরং মানুষের উপর আরোপিত নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাকেও ইঙ্গিত করে। কবি যখন “Chartered street” বা “Chartered Thames” শব্দ ব্যবহার করেন, তখন তিনি বোঝাতে চান যে এই শহর সম্পূর্ণভাবে শৃঙ্খলিত ও সীমাবদ্ধ, যেখানে মানুষের ব্যক্তিস্বাধীনতা নেই। এটা বোঝায় যে মানুষদের উপর বিভিন্ন নিয়মকানুন আরোপিত হয়েছে, যা তাদের প্রকৃত সত্তাকে প্রকাশ করতে বাধা দিচ্ছে।

এছাড়া, কবি যে “Marks of weakness” এবং “Marks of woe” শব্দ ব্যবহার করেছেন, তাতে বোঝা যায়, মানুষের মুখে ক্লান্তি, দুর্বলতা এবং দুঃখের ছাপ স্পষ্ট। প্রত্যেকের চেহারায় যেন জীবনের সংগ্রাম ও বিষণ্নতার চিহ্ন দেখা যাচ্ছে। এটা শুধু কবির অনুভূতিকে নয়, বরং গোটা শহরের অবস্থাকেও প্রতিফলিত করে, যেখানে মানুষ দুঃখ এবং দারিদ্র্যে ভারাক্রান্ত। কবিতার এই প্রথম স্তবকেই একটি গাঢ় মর্মস্পর্শী মেজাজের সূচনা ঘটে, যা পরবর্তীতে আরও গভীর হয়।

দ্বিতীয় স্তবক

In every cry of every Man,
In every Infants cry of fear,
In every voice: in every ban,
The mind-forg’d manacles I hear.

দ্বিতীয় স্তবকে কবি আরও গভীরভাবে সমাজের উপর আরোপিত মানসিক শৃঙ্খল ও নিয়ন্ত্রণের কথা তুলে ধরেছেন। কবি প্রত্যেক মানুষের আর্তনাদ, ভয়ের মধ্যে থাকা শিশুর কান্না, এবং সমাজের নিষেধাজ্ঞায় একধরনের “Mind-forged manacles” বা মনের তৈরি শৃঙ্খল শুনতে পান। “Mind-forged manacles” বলতে কবি বোঝাতে চেয়েছেন, এই শৃঙ্খলাগুলি শারীরিক নয় বরং মানুষের মন ও চিন্তাভাবনার উপর আরোপিত, যা তাদের স্বাধীন চিন্তাকে বাঁধা দেয়।

এখানে “Ban” শব্দটি সমাজের বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞাকে প্রতিফলিত করে, যা মানুষের স্বাধীনতাকে রুদ্ধ করে রাখে। কবির মতে, এই শৃঙ্খলাগুলি মানুষের মনের মধ্যে গভীরভাবে প্রোথিত, যা সামাজিক নিয়ম, বিধি এবং মানসিকতার কারণে তৈরি হয়েছে। এটি বোঝায় যে, সমাজের আদর্শ এবং নিয়মকানুন মানুষকে বাধা দিচ্ছে এবং তাদের স্বাধীন চিন্তার বিকাশে বিঘ্ন সৃষ্টি করছে। এই স্তবকটিতে কবির মনের দুঃখ ও হতাশা আরও স্পষ্ট হয়, যেখানে তিনি দেখছেন যে সমাজের চিন্তাধারা মানুষকে তাদের অন্তরের গভীর থেকে মুক্ত হতে দিচ্ছে না।

তৃতীয় স্তবক

How the Chimney-sweepers cry
Every black’ning Church appalls,
And the hapless Soldier’s sigh
Runs in blood down Palace walls.

তৃতীয় স্তবকে কবি সমাজের নিচু শ্রেণীর মানুষের জীবনযাপন এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। Chimney-sweepers সমাজের সবচেয়ে দরিদ্র শ্রেণীর প্রতিনিধি, যারা ছোট ছোট বাচ্চা এবং যুবকদের দ্বারা সম্পন্ন হতো। এ ধরনের কাজের জন্য এরা সবসময় ময়লা এবং ধোঁয়ায় ঢেকে থাকত, যা তাদের জীবনের মানকে আরও দুর্বিষহ করে তুলত। কবি উল্লেখ করেছেন যে Chimney-sweepers-এর কান্না পর্যন্ত “Blackening Church” বা কালো হয়ে যাওয়া Church-কে বিষণ্ণ করে তোলে, যা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উপর একটি সমালোচনা।

এছাড়া, কবি “Soldier’s sigh” বা সৈনিকদের দীর্ঘশ্বাসের মাধ্যমে সরকার এবং রাজশাসকের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। “Blood down Palace walls” বাক্যটি স্পষ্টতই বুঝিয়ে দেয় যে, শাসকশ্রেণী তাদের নিজস্ব বিলাসিতার জন্য সৈনিকদের রক্তপাত ঘটিয়ে থাকে। তাদের আরামের জন্য সাধারণ মানুষকে জীবনের ঝুঁকি নিতে বাধ্য করা হয়, যা একটি দুঃখজনক বাস্তবতা। কবি এখানেও সমাজের উপর আরোপিত অন্যায় ও অসংবেদনশীলতার প্রতি গভীর সমালোচনা করেছেন।

চতুর্থ স্তবক

But most thro’ midnight streets I hear
How the youthful Harlot’s curse
Blasts the new-born Infant’s tear
And blights with plagues the Marriage hearse.

চূড়ান্ত স্তবকে কবি সমাজের নৈতিক অবক্ষয় এবং অসারতার দিকে আলোকপাত করেছেন। এখানে “Youthful Harlot” বা যৌবনপ্রাপ্ত যৌনকর্মীর কথা উল্লেখ করেছেন, যা সমাজের দারিদ্র্য ও পতনের প্রতীক হিসেবে উঠে এসেছে। এটি ইঙ্গিত করে যে সমাজের আর্থিক দৈন্যদশা ও মূল্যবোধের অবক্ষয় এতটাই গভীর যে তরুণ মেয়েরা অল্প বয়সেই এই পথে পা বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে। কবি উল্লেখ করেন যে, সেই Harlot এক নবজাতকের কান্নার প্রতি অভিশাপ দেয়, যা শিশুদের নির্দোষতাকে আঘাত করে এবং সমাজের নিষ্ঠুরতার পরিচায়ক।

শেষ লাইনে, কবি বিবাহের উপরও সমালোচনা করেছেন, যেখানে “Marriage hearse” বা বিবাহগাড়িকে “মৃত্যুর রথ” হিসাবে চিত্রিত করেছেন। এর দ্বারা তিনি ইঙ্গিত করতে চেয়েছেন যে, সমাজের নৈতিকতা এতটাই নীচুতে নেমে গেছে যে বিবাহ সম্পর্কগুলোও আর শুদ্ধ এবং অবিচ্ছেদ্য নয়। কবি সমাজের এই নৈতিক অবক্ষয়ের প্রতি তার গভীর বিরূপতা প্রকাশ করেছেন, যেখানে একটি শিশুর নির্দোষতা এবং একটি পবিত্র বিবাহ সম্পর্ককেও কলঙ্কিত করা হচ্ছে।

Read More: Holy Thursday (Songs of Experience) Bangla Summary

Literary Devices

১. প্রতীকবাদ (Symbolism)
William Blake-এর “London” কবিতায় প্রতীকবাদ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কবিতার বিভিন্ন চরিত্র ও বিষয়গুলো বিভিন্ন প্রতীক দ্বারা নির্দেশিত হয়েছে। যেমন, “Chimney-sweepers” শব্দটি দরিদ্র ও নিচু শ্রেণীর মানুষদের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে, যারা সমাজের শোষণের শিকার। এছাড়া, “Palace walls” রাজকীয় ও শক্তিশালী শ্রেণীর প্রতীক, যা দরিদ্র মানুষদের রক্তপাতকে ইঙ্গিত করে। এইভাবে, কবি সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীকে প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করেছেন, যা পাঠকদের সমাজের অসাম্য এবং অবিচারের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করতে সাহায্য করে।

২. রূপক (Metaphor)
এই কবিতায় Blake সমাজের নিয়ম-কানুন এবং সমাজের চাপকে “Mind-forg’d manacles” বা “মনের তৈরি শৃঙ্খল” হিসেবে রূপকের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন। এখানে শৃঙ্খল মানুষের মনের উপর আরোপিত, যা মানুষকে স্বাধীন চিন্তা করতে বাধা দেয়। এছাড়া, “Marriage hearse” রূপকটি বিবাহকে মৃত্যুর সঙ্গে তুলনা করে বিবাহ সম্পর্কিত সামাজিক এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সমালোচনা করেছে। এই রূপকগুলি কবির ভাবনার গভীরতা প্রকাশ করে এবং সমাজের অসারতার প্রতি তার বিরূপ মনোভাব স্পষ্ট করে।

৩. পুনরাবৃত্তি (Repetition)
Blake তার কবিতার অনেক জায়গায় শব্দ ও বাক্যাংশ পুনরাবৃত্তি করেছেন। “In every” এবং “Marks of” এর পুনরাবৃত্তি কবিতার প্রথম এবং দ্বিতীয় স্তবকে ব্যবহৃত হয়েছে, যা মানুষের মুখের ক্লান্তি এবং সমাজের চাপের বিষয়টিকে আরও জোরালো করে তোলে। এই পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে কবি সমাজের অবিচার ও দুঃখ-দুর্দশার প্রতি পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন।

৪. ব্যঞ্জনা (Irony)
Blake তার কবিতায় ব্যঞ্জনার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতি ইঙ্গিত প্রদান করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, “Every blackning Church appalls” বাক্যটি এখানে ব্যঞ্জনামূলকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। “Church” শব্দটি মূলত শুদ্ধতা ও আধ্যাত্মিকতার প্রতীক হলেও, কবি একে “blackening” বা কালো হয়ে যাওয়া বলে উল্লেখ করেছেন। এটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ভণ্ডামি এবং অসারতার প্রতি ব্যঙ্গ করে, যেখানে গরিব শিশুরা Chimney-sweeper হিসেবে অত্যন্ত খারাপ পরিবেশে কাজ করছে, অথচ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান তাদের সাহায্য করতে ব্যর্থ।

৫. পরম্পরা (Juxtaposition)
Blake কবিতার বিভিন্ন চিত্রকে পাশাপাশি রেখে পরম্পরার মাধ্যমে কবিতার শক্তিশালী ভাব প্রকাশ করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, “Marriage hearse” শব্দযুগল বিবাহ ও মৃত্যুর মধ্যকার বৈপরীত্যকে নির্দেশ করে। বিবাহ যা সাধারণত আনন্দ ও একতার প্রতীক, তাকে কবি “hearse” বা মৃত্যুর প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। এই পরম্পরার মাধ্যমে কবি সমাজের নানা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিকূলতা ও অবক্ষয়ের প্রতি তার বিরূপ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছেন।

৬. শ্রুতিমধুরতা (Alliteration)
Blake কবিতার বিভিন্ন স্তবকে শ্রুতিমধুরতা ব্যবহার করেছেন, যা কবিতাটিকে শ্রুতিমধুর এবং পাঠকের মনে স্থায়ী করে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, “Marks of weakness, marks of woe” লাইনে “Marks” এবং “weakness” শব্দের পুনরাবৃত্তি পাঠকের মনে শব্দগুলির দুঃখ ও দুর্বলতার অনুভূতি সৃষ্টি করে। একইভাবে, “Mind-forg’d manacles” শব্দের ‘M’ ধ্বনির পুনরাবৃত্তি মানুষের মনের উপর আরোপিত শৃঙ্খলাগুলোর গুরুত্বকে প্রকাশ করে।

এইসব সাহিত্যিক অলঙ্কারের মাধ্যমে কবি William Blake সমাজের অসারতা, বৈষম্য, এবং মানসিক শৃঙ্খলার প্রতি তার হতাশা প্রকাশ করেছেন। প্রতীক, রূপক, এবং ব্যঞ্জনার সহায়তায় কবি তার সময়ের সমাজের বাস্তবতাকে গভীরভাবে প্রতিফলিত করেছেন, যা আজও পাঠকদের মনে একটি শক্তিশালী প্রভাব ফেলে।

Read More: The Nurse’s Song (Songs of Experience) Bangla Summary

Bangla Summary

“লন্ডন” কবিতায় উইলিয়াম ব্লেক ১৮শ শতাব্দীর ইংল্যান্ডের সমাজব্যবস্থার এক কঠোর সমালোচনা উপস্থাপন করেছেন। কবিতাটি চারটি স্তবকে ভাগ করা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি স্তবক লন্ডনের বিভিন্ন অবদমনের চিত্র তুলে ধরে। প্রথম স্তবকে, “charter’d streets” এবং “charter’d Thames” শব্দগুচ্ছের মাধ্যমে, কবি দেখিয়েছেন কিভাবে প্রকৃতির এবং সামাজিক জায়গাগুলো পর্যন্ত রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। এইভাবে কবি ইঙ্গিত করেছেন যে লন্ডনের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়েছে। কবি প্রত্যেক মানুষের মুখে “weakness” এবং “woe” এর ছাপ লক্ষ্য করেছেন, যা মানুষের দুঃখ-দুর্দশার প্রতিফলন।

দ্বিতীয় স্তবকে, কবি “mind-forg’d manacles” শব্দের মাধ্যমে সমাজের মানসিক দাসত্বের চিত্র তুলে ধরেছেন, যা মানুষের স্বাধীন চিন্তাভাবনা দমিয়ে রেখেছে। কবি এই শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করে দেখিয়েছেন যে এই অবদমন শুধুমাত্র বাহ্যিক নয়, মানসিকভাবেও মানুষকে অবদমিত করে রেখেছে।

তৃতীয় স্তবকে, ব্লেক চার্চ এবং রাজতন্ত্রের প্রতি সমালোচনা করেছেন। তিনি “Chimney-sweeper’s cry” এবং “black’ning Church” এর চিত্র ব্যবহার করে সমাজের নিচুতলার শ্রমিকদের প্রতি চার্চের অবহেলার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। “blood down Palace walls” চিত্রটি যুদ্ধের শিকার সৈনিকদের রক্তের প্রতীক, যা ধনী এবং ক্ষমতাবানদের নিরাপত্তার জন্য দেয়া হয়েছে। এইসব চিত্র সমাজের অসাম্য এবং মিথ্যাচারকে প্রতিফলিত করেছে।

চতুর্থ স্তবকে কবি নৈতিক অবক্ষয়ের চিত্র তুলে ধরেছেন। “youthful Harlot’s curse” শব্দগুচ্ছের মাধ্যমে দেখিয়েছেন যে দারিদ্র্যের কারণে তরুণীরা কঠোর বাস্তবতার মুখোমুখি হয়। এটি সমাজের অনৈতিক দিক এবং নিরপরাধ শিশুর উপর এর প্রভাবকেও ইঙ্গিত করেছে।

ব্লেকের “লন্ডন” কবিতায় মানুষের মুক্তি ও মানবিকতার অভাবকে তুলে ধরে এক গভীর সমালোচনা প্রকাশিত হয়েছে।

Read More: Chimney Sweeper (Songs of Experience) Bangla Summary

English Summary

William Blake’s poem “London,” a compelling critique of the conditions in 18th-century England, takes readers on a journey through the streets of London, where they witness the oppressive impact of political and social forces on the lives of its inhabitants. The poem is structured into four stanzas, each focusing on different aspects of suffering in London, using a rhythmic yet somber tone to drive home Blake’s message.

In the first stanza, Blake presents an image of “charter’d streets” and the “charter’d Thames,” which imply that even natural and public spaces are restricted and controlled by the government. The repetition of the word “charter’d” emphasizes the reach of these institutions, suggesting that London’s beauty and freedom have been corrupted. As the narrator observes the people, he notices “marks of weakness, marks of woe,” underscoring the universal impact of oppression on the city’s inhabitants.

The second stanza shifts from what the speaker sees to what he hears, painting a stark soundscape of cries and suffering. The phrase “mind-forged manacles” stands out, indicating the psychological chains imposed by societal institutions, which restrict the freedom of thought and keep the people mentally enslaved. This concept is expanded with repeated phrases like “in every cry of every Man,” suggesting a collective suffering that transcends individual struggles.

In the third stanza, Blake criticizes institutions such as the Church and the monarchy. He brings up the image of a “Chimney-sweeper’s cry” and a “black’ning Church,” which symbolizes how the Church has failed to support those who suffer. Likewise, “blood down Palace walls” may reference the sacrifices of soldiers, hinting at their lives being exploited for the protection and prosperity of the elite. These images resonate with the social inequities and hypocrisy present in London, contrasting the lofty ideals of religion and monarchy with the harsh reality faced by the city’s laborers.

The final stanza introduces the theme of moral decay, focusing on prostitution. The “youthful Harlot’s curse” reveals how poverty forces young women into harsh realities, further affecting innocent newborns and families, symbolized by the oxymoronic phrase “Marriage hearse,” which suggests that marriage, a source of joy, is tainted by sorrow. This ending captures the sense of hopelessness and societal rot that permeates the city.

Through “London,” Blake portrays a city that has fallen into despair, driven by greed, hypocrisy, and a lack of compassion from those in power. His use of vivid imagery, anaphora, and metaphor allows readers to feel the pervasive suffering, making the poem a timeless condemnation of social injustice and human suffering, particularly relevant during the Industrial Revolution, when class disparities and exploitation of labor were rampant.

This poem provides critical insight into the darker aspects of London’s prosperity, emphasizing Blake’s belief that freedom cannot thrive where there is injustice. In essence, “London” is both a lamentation and a call to recognize and resist the forces that strip people of their humanity.

Author

  • William Wordsworth Bangla Summary

    উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ (৭ এপ্রিল ১৭৭০ - ২৩ এপ্রিল ১৮৫০) ছিলেন একজন প্রখ্যাত ইংরেজ রোমান্টিক কবি। তিনি এবং স্যামুয়েল টেলর কলরিজ মিলে ইংরেজি সাহিত্যে রোমান্টিক ধারার সূচনা করেন। তার বিখ্যাত রচনাগুলির মধ্যে "দ্য প্রিলিউড" অন্যতম, যা তার জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে লিখিত একটি আধা-জীবনীমূলক কবিতা। ওয়ার্ডসওয়ার্থকে মূলত প্রকৃতির কবি হিসেবে বিশেষভাবে চিহ্নিত করা হয়, এবং তিনি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও মানব মনের গভীরতা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত।

    View all posts

Leave a Comment