Doctor Faustus Bangla and English Summary

The Tragical History of Doctor Faustus by Christopher Marlowe

“ডক্টর ফস্টাস” ক্রিস্টোফার মার্লোর একটি ক্লাসিক ট্র্যাজেডি, যেখানে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, জ্ঞানপিপাসা এবং অতিরিক্ত চাওয়ার পরিণতি তুলে ধরা হয়েছে। প্রধান চরিত্র ডক্টর ফস্টাস, একজন বিদ্বান ব্যক্তি, যিনি অপরিসীম ক্ষমতার আকাঙ্ক্ষার ফলে নিজের পতনের দিকে ধাবিত হন। এই নাটকটি মানুষের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করার ইচ্ছা এবং এর ফলস্বরূপ অনিবার্য পরিণতি সম্পর্কে গভীর দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে।

ডাক্তার ফস্টাসের ট্র্যাজিকাল ইতিহাস

বিষয়বিবরণ
লেখকক্রিস্টোফার মার্লো
ধরনট্র্যাজেডি
প্রকাশকাল১৫৯২
মূল চরিত্রডক্টর ফস্টাস, মেফিস্টোফিলিস
মূল থিমজ্ঞান, ক্ষমতা, নৈতিক দ্বন্দ্ব
সারাংশডক্টর ফস্টাস হলেন একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী পণ্ডিত, যিনি জাদুবিদ্যা অনুশীলন করার জন্য তার আত্মা শয়তানকে বিক্রি করেন। তবে, অতিরিক্ত ক্ষমতা তাকে সুখ আনতে ব্যর্থ হয়, এবং শেষ পর্যন্ত তাকে অভিশপ্ত করা হয়।
সময়ের প্রেক্ষাপট১৬শ শতাব্দী
স্থানের প্রেক্ষাপট
  • উইটেনবার্গ, জার্মানি
  • রোম
  • জার্মান সম্রাট চার্লস পঞ্চম এর দরবার
  • ডিউক ভ্যানহোল্ট এর প্রাসাদ, জার্মানি
অংক (Act)

 

থিমসমূহ

থিম হলো একটি সাহিত্যকর্মের প্রধান বিষয়বস্তু, যা লেখক মূলত কাজটির মাধ্যমে তুলে ধরেন।

  • মানুষের সীমাবদ্ধতা এবং সম্ভাবনা: ডক্টর ফস্টাসের চরিত্রটি মানুষের সীমাবদ্ধতা এবং সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। ফস্টাসের জ্ঞানের প্রতি অতৃপ্ত লালসা এবং সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করার ইচ্ছা তাকে নিজের আত্মাকে বিক্রি করতে প্ররোচিত করে।
  • অহংকার এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষা: ফস্টাসের অযৌক্তিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং অহংকার তার পতনের প্রধান কারণ। তার বিশ্বাস যে সে সীমাহীন ক্ষমতা অর্জন করতে পারে, তাকে বিপথগামী করে।
  • সৎ বনাম অসৎ: এই নাটকে সৎ ও অসৎ-এর দ্বন্দ্ব স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। ফস্টাসকে তার পুরো জীবন জুড়ে নৈতিকতার মধ্যে চলাফেরা করতে দেখা যায়, যেখানে শেষ পর্যন্ত অসৎ-এর প্রভাবে তার পতন ঘটে।
  • অভিশাপ: ফস্টাসের চুক্তি এবং তার পরবর্তী অভিশাপ নাটকের কেন্দ্রীয় থিম। তার শয়তানের সাথে চুক্তি করা এবং তার আত্মার বিনিময়ে অস্থায়ী ক্ষমতা অর্জনের প্রচেষ্টা তাকে অনন্ত অভিশাপে পরিণত করে।
  • জ্ঞান এবং প্রজ্ঞা: ডক্টর ফস্টাসের মাধ্যমে জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার প্রকৃত অর্থ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে। ফস্টাস জ্ঞান অর্জন করলেও, প্রকৃত প্রজ্ঞার অভাবে তিনি নিজের সঠিক পথ চিনতে ব্যর্থ হন।

চরিত্রসমূহ

ডক্টর ফস্টাস:

  • একজন মেধাবী ব্যক্তি, যিনি প্রাকৃতিক জ্ঞানের চরম সীমায় পৌঁছানোর চেষ্টা করেন। ফস্টাস হলেন ১৬শ শতাব্দীর জার্মানির উইটেনবার্গ শহরের একজন পণ্ডিত। তিনি অহংকারী, আগ্রাসী, এবং জ্ঞানের প্রতি তীব্র আকাঙ্ক্ষা সম্পন্ন। ফস্টাস শয়তানের কাছে তার আত্মা বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেয়, পার্থিব ক্ষমতা এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য এবং অতিরিক্ত ২৪ বছরের জীবন লাভের জন্য। তবে তিনি এই সময়টি অপব্যয় করেন নিজেকে আত্মতুষ্টি এবং তুচ্ছ কর্মকাণ্ডে লিপ্ত করে। ফস্টাস হলেন নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র, এবং নাটকের অন্যান্য চরিত্রগুলো খুব বেশি বিকশিত হয়নি।

মেফিস্টোফিলিস:

  • শয়তানের প্রতিনিধি এবং ফস্টাসের অনুগত দাস। যদিও মেফিস্টোফিলিস ফস্টাসকে সতর্ক করে, সে তাকে যাদুবিদ্যার পথে পরিচালিত করে এবং শেষ পর্যন্ত ফস্টাসের আত্মা শয়তানের কাছে হস্তান্তর করে।

ওয়াগনার:

  • ফস্টাসের চাকর। তিনি ফস্টাসের বই চুরি করেন এবং কিভাবে শয়তানকে আহ্বান করতে হয় তা শেখেন।

গুড অ্যাঞ্জেল এবং ব্যাড অ্যাঞ্জেল:

  • গুড অ্যাঞ্জেল ফস্টাসকে নৈতিক পথে থাকার পরামর্শ দেয়, যেখানে ব্যাড অ্যাঞ্জেল তাকে শয়তানের পথে পরিচালিত করে। এই চরিত্র দুটি ফস্টাসের অন্তর্দ্বন্দ্বের প্রতীক।

ভালদেস এবং কর্নেলিয়াস:

  • ফস্টাসের বন্ধু, যারা তাকে কালো জাদুর গোপন কলা শেখায়। তারা কেবল প্রথম অংকে উপস্থিত হয়।

লুসিফার:

  • শয়তানের নেতা এবং ফস্টাসের আত্মার চূড়ান্ত দাবীদার। লুসিফার ফস্টাসকে সাতটি নিকৃষ্ট পাপ উপহার দেয় এবং তার আত্মাকে দখল করে। ডক্টর ফস্টাস নাটকের কয়েকটি বিশেষ মুহূর্তে লুসিফার হাজির হন, এবং মার্লো তাকে শয়তানের প্রকৃত নাম হিসেবে ব্যবহার করেন।

বেলজেবাব:

  • লুসিফারের একজন কর্মকর্তা। তিনি একজন শক্তিশালী দানব।

ক্লাউন / রবিন:

  • রবিন ফস্টাসের একটি বই চুরি করে এবং শয়তান আহ্বান করার কলা শিখে ফেলে। তিনি কয়েকটি দৃশ্যে প্রধান চরিত্র হিসেবে উপস্থিত হন যা মূল গল্পের মধ্যকার হাস্যরস যোগ করে।

পোপ:

  • রোমান ক্যাথলিক চার্চের নেতা। ফস্টাস এবং মেফিস্টোফিলিস তাকে অপমান এবং বিরক্ত করেন, যা পোপের চরিত্রের মাধ্যমে পাপের প্রতীক হিসেবে প্রকাশ পায়।

সম্রাট চার্লস পঞ্চম:

  • জার্মানির পবিত্র রোমান সম্রাট। ফস্টাস তাকে বিভিন্ন জাদুকরী কৌশল প্রদর্শন করে এবং তার সম্মান লাভ করে।

ডিউক এবং ডাচেস অব ভ্যানহোল্ট:

  • জার্মানির ডিউক এবং ডাচেস, যারা ফস্টাসকে তাদের প্রাসাদে আমন্ত্রণ জানায় এবং তার জাদুকরী কৌশল দ্বারা মুগ্ধ হন।

ওল্ড ম্যান:

  • একজন বৃদ্ধ ব্যক্তি, যিনি ফস্টাসকে পাপ থেকে ফিরে আসার জন্য অনুরোধ করেন। ওল্ড ম্যান ফস্টাসের প্রতি করুণা দেখান এবং তাকে পরিত্রাণের পথ দেখানোর চেষ্টা করেন।

হেলেন অফ ট্রয়:

  • গ্রিক পুরাণের বিখ্যাত সুন্দরী, যিনি ফস্টাসের জন্য একটি ভ্রান্ত মোহনা হয়ে ওঠেন। ফস্টাস তার রূপের মোহে পড়ে তাকে শয়তানের মাধ্যমে আহ্বান করেন।

হর্স-কোর্সার:

  • একজন প্রতারক ঘোড়া ব্যবসায়ী, যে ফস্টাসকে ঠকানোর চেষ্টা করে কিন্তু নিজেই ফাঁদে পড়ে।

ভিনটর:

  • একজন ওয়াইন ব্যবসায়ী, যে ফস্টাসের দ্বারা ধোঁকা খায় এবং তার ক্ষোভের শিকার হয়।

শিক্ষকগণ (স্কলার্স):

  • ফস্টাসের সহকর্মী পণ্ডিত, যারা ফস্টাসের পথভ্রষ্টতা এবং তার শেষ পরিণতির বিষয়ে উদ্বিগ্ন। তারা ফস্টাসের আত্মার পরিণতি নিয়ে আলোচনা করে এবং তার প্রতি সহানুভূতি দেখায়।

ডক্টর ফস্টাস বাংলা সামারি

ডক্টর ফস্টাস ক্রিস্টোফার মারলোর একটি ট্র্যাজেডি নাটক। এই নাটকটি রেনেসাঁ যুগের বিশেষ দৃষ্টান্ত, যেখানে জ্ঞানপিপাসু মানুষ একদিকে নতুন নতুন জ্ঞানের সন্ধানে ব্রতী, অন্যদিকে নিজের আত্মাকে বিক্রি করতেও প্রস্তুত। নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র ডক্টর ফস্টাসের জীবন, তার পাপ, এবং তার করুণ পরিণতি এই নাটকের মূল উপজীব্য।

মূল বিষয়বস্তু:

  • ফস্টাসের জাদুবিদ্যা শেখা ও শয়তানের কাছে আত্মসমর্পণ
  • জাদুবিদ্যার অপপ্রয়োগ এবং পরিণতি
  • ফস্টাসের করুণ পরিণতি

ফস্টাসের জাদুবিদ্যা শেখা ও শয়তানের কাছে আত্মসমর্পণ

ডক্টর ফস্টাস জার্মানির একজন উচ্চ শিক্ষিত এবং সম্মানিত ব্যক্তি। তিনি জ্ঞানের প্রতি প্রচণ্ড আগ্রহী। নাটকের শুরুতেই দেখা যায়, তিনি যুক্তি, চিকিৎসাবিদ্যা, আইন, এবং ধর্মতত্ত্ব সহ জাগতিক প্রায় সব বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করেছেন। তবুও তার জ্ঞান-পিপাসা নিবারণ হচ্ছিল না। তিনি আরও উচ্চতর কিছু শেখার ইচ্ছা পোষণ করেন, যা তাকে জাদুবিদ্যার দিকে আকৃষ্ট করে।

এই সময়ে, তার দুই বন্ধু ভ্যালদেস এবং কর্নেলিয়াস তাকে জাদুবিদ্যা শেখার পরামর্শ দেন। ফস্টাস গুড অ্যাঞ্জেল এবং ব্যাড অ্যাঞ্জেল থেকে পরামর্শ পায়। গুড অ্যাঞ্জেল তাকে ধর্মীয় পুস্তক পড়তে বলে, কিন্তু ব্যাড অ্যাঞ্জেল তাকে জাদুবিদ্যা শেখার ইচ্ছা পূরণের কথা বলে। ফস্টাস শেষ পর্যন্ত ব্যাড অ্যাঞ্জেলের পরামর্শ অনুসরণ করেন।

ফস্টাস মেফিস্টোফিলিসকে হাজির করে এবং তার আত্মাকে শয়তানের কাছে বিক্রি করার শর্তে ২৪ বছর মেফিস্টোফিলিসের সেবা গ্রহণ করেন। তবে, এই চুক্তি শেষ হলে, ফস্টাসকে ভয়াবহ পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে।

জাদুবিদ্যার অপপ্রয়োগ এবং পরিণতি

ফস্টাস জাদুবিদ্যার অপপ্রয়োগ করা শুরু করেন। মেফিস্টোফিলিসের সঙ্গে তিনি রোম, ইউরোপের বিভিন্ন রাজসভায় ভ্রমণ করেন এবং বিভিন্ন জায়গায় তার যাদু প্রদর্শন করেন। উদাহরণস্বরূপ, তিনি আলেকজান্ডারের প্রতিচ্ছবি প্রদর্শন করেন, এক ব্যবসায়ীর সাথে প্রতারণা করেন, এবং ভ্যানহল্টের রাজসভায় যাদু দেখান। এক পর্যায়ে, ফস্টাস মেফিস্টোফিলিসের সাহায্যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী হেলেনের প্রতিচ্ছবি আনে এবং তাকে চুম্বন করে।

ফস্টাসের করুণ পরিণতি

ফস্টাসের চুক্তির ২৪ বছর শেষ হয়ে আসে। এই সময়ে, একজন বৃদ্ধ ফস্টাসকে অভিশাপ দেন এবং তাকে তার পাপের জন্য যিশুর অনুগ্রহ না পাওয়ার বিষয়ে সতর্ক করেন। ফস্টাসের মধ্যে অনুশোচনা দেখা দেয়, কিন্তু মেফিস্টোফিলিস তাকে খারাপ কাজের আনন্দ সম্পর্কে বোঝাতে থাকে। ফস্টাস বুঝতে পারেন যে তিনি কত বড় ভুল করেছেন, কিন্তু তখন আর সময় নেই।

মৃত্যুর ভয় তাকে গ্রাস করে। তিনি শেষ মুহূর্তে স্রষ্টার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে চান, কিন্তু শয়তানের অনুসারীরা এসে তার আত্মা শরীর থেকে বের করে জাহান্নামে নিয়ে যায়। এভাবেই ডক্টর ফস্টাসের অভিশপ্ত জীবনের করুণ সমাপ্তি ঘটে।

এই সামারি ডক্টর ফস্টাসের জটিল চরিত্র এবং তার সিদ্ধান্তগুলোর পেছনের মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বকে বোঝার জন্য সহায়ক হবে। নাটকের গভীরতা উপলব্ধি করতে প্রতিটি চরিত্রের ভূমিকা এবং তাদের মধ্যে সম্পর্কের গুরুত্ব অনুধাবন করা জরুরি।

শিক্ষণীয় দিক:

“ডক্টর ফস্টাস” নাটকটি থেকে আমরা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা অর্জন করতে পারি। প্রথমত, অতিরিক্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং সীমাহীন ক্ষমতা বা জ্ঞান অর্জনের আকাঙ্ক্ষা মানুষের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। ফস্টাসের চরিত্র আমাদের দেখায় যে, যখন একজন ব্যক্তি নৈতিকতা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং মানবিক মূল্যবোধকে উপেক্ষা করে শুধুমাত্র নিজের ইচ্ছা পূরণের জন্য এগিয়ে যায়, তখন তার শেষ পরিণতি অত্যন্ত করুণ হতে বাধ্য।

  • দ্বিতীয়ত, এই নাটকটি আমাদেরকে সতর্ক করে দেয় যে, সহজলভ্যতা বা শর্টকাট গ্রহণের প্রবণতা দীর্ঘমেয়াদে ধ্বংসাত্মক হতে পারে। ফস্টাস শয়তানের সঙ্গে চুক্তি করে অল্প সময়ের মধ্যে ক্ষমতা ও জ্ঞান অর্জন করতে চেয়েছিল, কিন্তু এর মাধ্যমে তিনি যে অপরিমেয় মূল্য দিতে হবে তা তিনি বুঝতে পারেননি।
  • তৃতীয়ত, ফস্টাসের গল্প আমাদের শেখায় যে, ক্ষমতা এবং জ্ঞান যতই বেশি হোক না কেন, নৈতিকতা এবং আত্মিক মূল্যবোধের গুরুত্ব অপরিসীম। এগুলি ছাড়া মানুষ তার প্রকৃত সাফল্য এবং শান্তি খুঁজে পায় না।
  • অবশেষে, “ডক্টর ফস্টাস” আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, আমাদের প্রতিটি সিদ্ধান্ত এবং কর্মের জন্য একটি মূল্য দিতে হয়, এবং সেই মূল্য যদি আমরা আগে থেকে বিবেচনা না করি, তবে তার ফলাফল আমাদের জন্য বিধ্বংসী হতে পারে।
Paper Code231101Marks: 100Credits: 4Class Hours: 60 hrs.
Paper Title: Elizabethan and Jacobean DramaSubject For: Honours 3rd Year
Writer NameDrama NameSummary
C. MarloweThe Tragical History of Doctor FaustusRead Summary
W. ShakespeareMacbethRead Summary
The Merchant of VeniceRead Summary
Ben JonsonVolponeRead Summary
John WebsterThe Duchess of MalfiRead Summary

 

Doctor Faustus English Summary

“Doctor Faustus” is a classic tragedy by Christopher Marlowe that explores the consequences of ambition, the thirst for knowledge, and the peril of overreaching. The protagonist, Doctor Faustus, is a learned scholar who falls prey to his insatiable desire for power, leading to his ultimate downfall.

Key Points for Easy Recall:

  • Faustus’ Pursuit of Knowledge and Pact with the Devil
  • Misuse of Magical Powers
  • Faustus’ Tragic Demise

1. Faustus’ Pursuit of Knowledge and Pact with the Devil

Doctor Faustus, a highly educated and respected figure in Germany, is driven by an unquenchable thirst for knowledge. Dissatisfied with the conventional fields of study like logic, medicine, law, and theology, Faustus becomes intrigued by the dark arts. His desire to transcend human limitations leads him to explore necromancy, despite the warnings of a Good Angel who advises him to seek spiritual enlightenment through the Bible. Instead, Faustus succumbs to the temptation of a Bad Angel, who encourages his pursuit of forbidden knowledge.

Under the guidance of his friends, Valdes and Cornelius, Faustus delves into magic. He successfully summons Mephistophilis, a servant of Lucifer, and expresses his desire to gain limitless power. Mephistophilis, aware of the dire consequences, warns Faustus, but his ambition blinds him. Faustus makes a fateful pact with Lucifer: in exchange for 24 years of service from Mephistophilis, Faustus must surrender his soul to the devil. Despite initial hesitation, Faustus signs the contract, sealing his tragic fate.

2. Misuse of Magical Powers

With his newfound powers, Faustus embarks on a journey of indulgence and frivolity. He and Mephistophilis travel across Europe, where Faustus uses his magic for trivial and often malicious purposes. In Rome, he disrupts a church service, mocking the Pope and his congregation. His antics continue in the court of Emperor Charles V, where he conjures an image of Alexander the Great to impress the emperor.

Faustus’ misuse of magic becomes increasingly reckless. He sells a horse to a horse-courser with a warning not to ride it into water. The horse-courser disregards the warning, and the horse vanishes, leading to a comical but deceitful encounter. Faustus’s reputation as a sorcerer spreads, and he is invited to the court of the Duke of Vanholt, where he performs further tricks, including summoning grapes out of season to please the Duchess.

However, beneath the surface, Faustus is troubled by the growing emptiness of his actions. Despite the admiration he receives, he is haunted by the realization that his powers have brought him neither true fulfillment nor peace.

3. Faustus’ Tragic Demise

As the 24 years of his pact draw to a close, Faustus is tormented by the consequences of his choices. An old man appears, urging him to repent and seek God’s mercy. However, Faustus is too deeply entrenched in his sins and despair to seek redemption. Mephistophilis, ever the manipulator, distracts him by summoning the spirit of Helen of Troy, with whom Faustus becomes infatuated. This final indulgence marks his complete surrender to damnation.

In his final hours, Faustus is overcome with fear and regret. He realizes the gravity of his actions and longs for salvation, but it is too late. As the clock strikes midnight, the devils appear to claim his soul. Faustus dies in agony, his body torn apart, and his soul condemned to eternal damnation.

Conclusion:

“Doctor Faustus” is a profound exploration of the dangers of ambition and the human desire for power without understanding its consequences. Through Faustus’ tragic story, Marlowe warns of the peril of forsaking spiritual values for worldly gains, illustrating the ultimate futility of such pursuits.

Author

  • Christopher Marlowe

    ক্রিস্টোফার মার্লো (ইংরেজি: Christopher Marlowe; ব্যাপ্টিজম ২৬ জানুয়ারি, ১৫৬৪ – ৩০ মে, ১৫৯৩) ছিলেন এলিজাবেথীয় যুগের একজন ইংরেজ নাট্যকার, কবি ও অনুবাদক। মার্লো ছিলেন তার সময়কার প্রধান এলিজাবেথীয় ট্রাজেডিয়ান। মার্লোর সমবয়সী উইলিয়াম শেকসপিয়র মার্লোর লেখালিখি থেকে বিশেষভাবে প্রভাবিত হন। মার্লোর রহস্যময় অকালমৃত্যুর পর শেকসপিয়র এলিজাবেথীয় থিয়েটারে তার আসনটি গ্রহণ করেন। মার্লোর নাটকের বৈশিষ্ট্য হল অমিত্রাক্ষর ছন্দের ব্যবহার ও অতি-আত্মবিশ্বাসী নায়কে চরিত্রায়ন।১৫৯৩ সালের ১৮ মে মার্লোর নামে একটি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এটি জারি করার কোনো কারণ দর্শানো হয়নি। তবে মনে করা হয় যে, মার্লো একটি পাণ্ডুলিপিতে কিছু "অনৈতিক ধর্মদ্রোহী ধারণা"র কথা লিখেছিলেন। সেই সূত্রে তার বিরুদ্ধে ঈশ্বরদ্রোহিতার যে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তার সঙ্গে এই গ্রেফতারি পরোয়ানার যোগসূত্র ছিল। ২০ মে প্রিভি কাউন্সিলের সামনে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আদালতে আনা হয়। তাদের সেই দিনকার জিজ্ঞাসাবাদের কোনো রেকর্ড পাওয়া যায়নি। যদিও জানা যায় যে, তাকে যতদিন না প্রিভি কাউন্সিল অন্যরকম কোনো আদেশ দিচ্ছেন, ততদিন পর্যন্ত রোজ কাউন্সিলের সামনে উপস্থিত থাকতে আদেশ দেওয়া হয়েছিল। দশ দিন পরে ইনগ্রাম ফ্রিজারের ছুরির আঘাতে তার মৃত্যু ঘটে। তার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে গ্রেফতারির কোনো যোগ ছিল কিনা, তাও জানা যায় না।

    View all posts

Leave a Comment