Riders to the Sea Bangla and English Summary

Riders to the Sea by John Millington Synge

Riders to the Sea হলো জন এম. সিংগের রচিত একটি একাঙ্কিকা One-Act play (এক অংক বিশিষ্ট নাটিকাকে এক কথায় একাঙ্কিকা বলে) নাটক, যা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯০৪ সালে। এই নাটকের প্রেক্ষাপট আয়ারল্যান্ডের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ, যেখানে মানুষের জীবন সম্পূর্ণভাবে সমুদ্রের উপর নির্ভরশীল। সমুদ্র এই দ্বীপের মানুষের জীবিকা নির্বাহের একমাত্র উৎস, তবে এটি এক অনিবার্য বিপদের প্রতীকও। এই দ্বীপের মানুষেরা সমুদ্রকে যেমন জীবনধারণের জন্য ব্যবহার করে, তেমনি এর ভয়ংকরতার কারণে নিজেদের জীবনকেও বিপদের মুখে ফেলে। এই নাটকে সমুদ্রের এই দ্বৈত চরিত্রকে অত্যন্ত কৌশলে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যেখানে একদিকে এটি জীবনদায়ী, অন্যদিকে মৃত্যু ও ধ্বংসের প্রতীক।

নাটকের প্রধান চরিত্র Maurya, একজন বয়স্ক মা, যিনি তার প্রায় সমস্ত ছেলেকে সমুদ্রের করাল গ্রাসে হারিয়েছেন। Maurya-এর চরিত্রটি সমুদ্রের প্রতি মানুষের অসহায়তা এবং প্রকৃতির বিপদের বিরুদ্ধে এক মায়ের আকুল প্রার্থনার প্রতীক। তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই মৃত্যুর আশঙ্কা ও তার ছেলেদের হারানোর ভয়ে পূর্ণ। Maurya-এর যন্ত্রণা এবং তার ছেলেদের প্রতি অগাধ ভালোবাসা, নাটকের প্রতিটি অংশে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। Maurya, তার ছেলে Bartley, এবং তার দুই মেয়ে Cathleen ও Nora-এর মাধ্যমে, নাটকটি পরিবারের দায়িত্ববোধ এবং প্রকৃতির বিপদের মধ্যে মানুষের সংগ্রামের একটি গভীর চিত্র তুলে ধরে।

বিষয়তথ্য
নাটকের নামRiders to the Sea
লেখকজন মিলিংটন সিনজ (John Millington Synge)
প্রথম মঞ্চস্থ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯০৪
ধরনট্র্যাজেডি (Tragedy)
প্রেক্ষাপটআরণ দ্বীপপুঞ্জ, আয়ারল্যান্ড
মূল থিমমানুষ ও প্রকৃতির সংগ্রাম, ভাগ্য, এবং শোক
মূল চরিত্রমাউরা, বার্টলি, ক্যাথলিন, নোরা

 

Major Characters

  1. মাউরা (Maurya)
    একজন বৃদ্ধ আইরিশ মহিলা, যিনি সমুদ্রের কারণে তার চার পুত্রকে হারিয়েছেন। নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র হিসেবে, মাউরার জীবন এবং শোকের বর্ণনা নাটকের প্রধান থিম। তার বেদনা, দুর্দশা এবং ভাগ্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম নাটকটির মূল আখ্যানকে সামনে আনে। মাউরা তীব্রভাবে বিশ্বাস করেন যে সমুদ্র তার পরিবারের শত্রু।
  2. বার্টলি (Bartley)
    মাউরার শেষ জীবিত পুত্র। তিনি পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি করার জন্য সমুদ্রযাত্রায় বের হন, যদিও তার ভাগ্য সমুদ্রের অন্যান্য শিকারদের মতোই নিষ্ঠুর হতে পারে। বার্টলি এক ধরনের উজ্জীবিত চরিত্র, যিনি পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ার চেষ্টা করেন, কিন্তু তার পরিণতি নাটকের সবচেয়ে বিষাদময় মুহূর্ত হিসেবে উঠে আসে।
  3. ক্যাথলিন (Cathleen)
    মাউরার বড় মেয়ে। পরিবারের দেখাশোনা এবং মায়ের যত্ন নেওয়ার জন্য তার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্যাথলিন মাউরার শোকের কিছু অংশে সহানুভূতির প্রতীক, এবং পরিবারকে সামলানোর জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন প্রদান করে।
  4. নোরা (Nora)
    মাউরার ছোট মেয়ে, যিনি পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে বেদনায় অংশগ্রহণ করেন। নোরা এবং ক্যাথলিন মায়ের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করেন এবং পরিবারের প্রয়োজনে সাহায্য করেন। তার চরিত্রটি পরিবারের সংগঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  5. মাইকেল (Michael)
    মাউরার প্রথম পুত্র, যিনি নাটকের শুরুতে মারা যান। মাইকেলের মৃত্যুর সাথে সম্পর্কিত বিশ্লেষণ নাটকের পটভূমি তৈরি করে এবং মাউরার শোকের কাহিনীকে গভীর করে তোলে। তার মৃতদেহ নাটকের একটি কেন্দ্রীয় উপাদান হিসেবে উপস্থিত।
  6. নিহিল (Nihil)
    মাউরার দ্বিতীয় পুত্র, যিনি সমুদ্রের গভীর থেকে আসে। মাইকেলের মৃত্যুর পর, তার চরিত্র পরিবার এবং নাটকের বেদনাদায়ক পরিবেশে একটি ভূমিকা পালন করে।
  7. রডরিক (Rodrick)
    মাউরার তৃতীয় পুত্র, যিনি জীবিত ছিলো কিন্তু নাটকের প্রেক্ষাপটে মারা যান। তার চরিত্রটি মাউরার অব্যাহত বেদনা এবং সংগ্রামের অংশ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ।
  8. নূর (Núr)
    নাটকের একটি গুরুত্বহীন চরিত্র, তবে সে কিছু বিশ্লেষণমূলক ভূমিকা পালন করে। নূর চরিত্রটি পরিবারের জীবন এবং শোকের প্রতিফলন ঘটানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
  9. মৃত পুত্রের আত্মা
    নাটকে মৃত পুত্রদের আত্মা বা ভূত হিসেবে অপ্রত্যক্ষভাবে উপস্থিত। মাউরা তাদের উপস্থিতির অনুভূতি এবং শোকের সাথে মোকাবিলা করেন, যা নাটকের থিমকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।

এই চরিত্রগুলি “রাইডার্স টু দ্য সি” নাটকের বিভিন্ন দিক এবং মাউরার জীবনের সংগ্রামকে প্রাধান্য দেয়। তাদের বর্ণনা নাটকের মূল কাহিনী এবং মানব জীবনের ভয়ঙ্কর বাস্তবতাকে প্রকাশ করে।

থিমসমূহ (Themes)

  1. প্রকৃতি ও উপাদান (Nature and Elements):
    নাটকের অনেক স্থানীয় ঘটনা প্রকৃতির শক্তির প্রভাবকে স্পষ্ট করে তুলে ধরে। উদাহরণস্বরূপ, বার্টলির সমুদ্রযাত্রা এক বড় ঝড়ের সময় ঘটে, যা তাঁর মৃত্যুর কারণ হয়। মাউরার শোক ও হতাশা প্রকৃতির প্রতি তার তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখায়। সমুদ্রের প্রতি তার বিরূপ মনোভাব নাটকের একটি প্রধান দিক, যা প্রাকৃতিক পরিবেশের ক্ষমাহীনতা এবং মানুষের দুর্বলতা তুলে ধরে।
  2. ভাগ্য ও মৃত্যু (Fate and Death):
    নাটকের প্রধান থিম হচ্ছে মৃত্যুর অনিবার্যতা। মাউরা তার চার পুত্রকে সমুদ্রে হারিয়েছে এবং বার্টলি যখন সমুদ্রযাত্রায় বের হয়, তখন মাউরা পূর্বাভাস দেয় যে তার পুত্রও সমুদ্রের শিকার হবে। নাটকের ক্লাইম্যাক্সে, বার্টলির মৃত্যুর পর, মাউরা তার সমস্ত পুত্রদের মৃত্যুর শোকের বোঝা বহন করে, যা একটি অনিবার্য ভাগ্যের প্রতিফলন হিসেবে দেখা যায়।
  3. বিচ্ছিন্নতা ও সম্প্রদায় (Isolation and Community):
    দ্বীপবাসীদের জীবন এতটাই বিচ্ছিন্ন যে তারা একে অপরের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। মাউরার পরিবার এবং অন্যান্য দ্বীপবাসীরা একে অপরের শোক ও দুঃখে অংশগ্রহণ করে। বার্টলির মৃত্যু পরিবারের সবার জন্য গভীর আঘাত আনে, যা তাদের পারস্পরিক সংহতির পরিচায়ক। এছাড়া, পরিবার ও সম্প্রদায়ের সমর্থন ছাড়া দ্বীপবাসীরা তাদের দৈনন্দিন জীবনে টিকে থাকতে পারে না।
  4. শোক ও ক্ষতি (Grief and Loss):
    মাউরার চরিত্রের শোক ও ক্ষতির অভিজ্ঞতা নাটকটি গভীরভাবে তুলে ধরে। তার চার পুত্রের মৃত্যুর শোক তাকে মানসিকভাবে ভেঙে দেয়। বিশেষ করে, বার্টলির মৃত্যু তার কাছে অত্যন্ত কষ্টকর, কারণ তিনি তার জীবনের শেষ পুত্রকেও হারান। এই শোকের অনুভূতি নাটকের সারা জুড়ে প্রতিধ্বনিত হয় এবং চরিত্রগুলির মানসিক যন্ত্রণার গভীরতা ফুটিয়ে তোলে।
  5. ঐতিহ্য ও পরিবর্তন (Tradition and Change):
    নাটকটি দ্বীপবাসীদের ঐতিহ্য এবং সমুদ্রের বাস্তবতার মধ্যে সংঘর্ষ দেখায়। মাউরা এবং তার পরিবার ঐতিহ্যগতভাবে সমুদ্রের বিপদকে মেনে নিয়েছেন, কিন্তু প্রকৃতির নতুন চ্যালেঞ্জ এই পুরনো রীতিনীতিগুলির কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ করে। বার্টলি যখন তার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য সমুদ্রযাত্রায় বের হয়, তখন এই ঐতিহ্যবাহী অভ্যাসের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ পায়।
  6. লিঙ্গ ভূমিকা (Gender Roles):
    নারীরা নাটকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাউরা, ক্যাথলিন, এবং নোরা তাদের গার্হস্থ্য জীবনে মূল ভূমিকা পালন করেন এবং তাদের শক্তি ও সহানুভূতির মাধ্যমে পরিবারের শোক মোকাবিলা করেন। মাউরা এবং তার মেয়েরা পরিবারের অভ্যন্তরীণ কাজকর্ম পরিচালনা করে, শোকের সময় একে অপরের সহায়তা করে, এবং পুরুষদের মৃত্যুর পর তাদের সামাজিক ভূমিকা সামলায়।

এই থিমগুলি নাটকের মূল স্তম্ভগুলির মধ্যে একটি, যা “রাইডার্স টু দ্য সি” নাটকটির গভীরতা এবং চরিত্রগুলির মানসিক ও সামাজিক অভিজ্ঞতাকে ফুটিয়ে তোলে।

প্রতীকসমূহ (Symbols)

  1. সাগর (The Sea):
    সাগর শুধুমাত্র জীবিকা নির্বাহের উৎস নয় বরং মৃত্যুরও প্রতীক। চরিত্ররা সাগরের ওপর নির্ভরশীল, তবে এটি তাদের জীবনের অবশ্যম্ভাবী অংশ এবং কখনও কখনও তাদের ধ্বংসের কারণও। সাগরের চেহারা ও অবস্থার পরিবর্তন চরিত্রগুলোর ভাগ্য এবং তাদের জীবনযাত্রার চরম পরিণতি তুলে ধরে। এটি জীবনের সমস্ত রকমের নাটকীয়তা ও পরিবর্তনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  2. নৌকা (Boat):
    নৌকা মাছ ধরার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি পরিবারটির প্রধান জীবিকা। সাগরের বিপদ এবং জীবনের ঝুঁকি প্রতিনিয়ত তাদের জীবনে বর্তমান। নৌকা মাউরা এবং তার পরিবারদের পরিণতি সম্পর্কে সচেতন করে এবং সাগরের বিপদের মুখে তাদের অরক্ষিত অবস্থার চিত্র তুলে ধরে। এটি পরিবারের সংগ্রাম এবং অবিরাম সংগ্রামের প্রতীক।
  3. বসন ও মালপত্র (Clothing and Possessions):
    হারানো বসন এবং মালপত্র প্রিয়জনদের স্মৃতি বহন করে। এটি জীবনের চক্র এবং মৃত্যু গ্রহণের প্রক্রিয়ার প্রতীক। মাউরার পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত পুরানো পোশাক এবং অন্যান্য মালপত্র হারানোর বেদনা এবং তাদের জীবনের পরিবর্তনের সাক্ষী। এই বসনগুলি পরিবারটির অতীত ও শোকের চিহ্ন হিসেবে কাজ করে।
  4. মহিলাদের বুনন (Women’s Knitting):
    মহিলাদের বুনন পরিবারের শৃঙ্খলা ও সংহতির প্রতীক। এটি তাদের দায়িত্ব এবং পরিবারের সাথে তাদের সম্পর্কের প্রতিফলন। বুনন একটি নিয়মিত কার্যকলাপ হিসেবে, পরিবারের কঠিন সময়গুলোতে মাউরা এবং অন্যান্য মহিলাদের ধৈর্য এবং স্থিতিস্থাপকতার প্রতীক। এটি প্রায়ই তাদের অভ্যন্তরীণ শক্তি এবং ট্রাজেডির মোকাবেলার ক্ষমতা প্রকাশ করে।
  5. সাগরের ঘর্ষণ (Churning of the Sea):
    সাগরের ঘর্ষণ নাটকের মধ্যে চলমান সংগ্রাম ও চ্যালেঞ্জের চিত্র। এটি সাগরের বিশৃঙ্খলা এবং এর প্রভাব চরিত্রগুলির জীবনে অস্থিরতার প্রতীক। সাগরের ঘর্ষণ এবং গর্জনের মাধ্যমে নাটকের নাটকীয়তা এবং চরিত্রগুলোর দুর্ভোগের অনুভূতি স্পষ্ট হয়।
  6. পবিত্র কূপ এবং ধর্মীয় উপাদান (Holy Wells and Religious Elements):
    পবিত্র কূপ এবং ধর্মীয় উপাদান চরিত্রগুলির মানসিক শান্তি এবং সুরক্ষার জন্য অনুসন্ধানের প্রতীক। মাউরা এবং অন্যান্য চরিত্ররা তাদের সমস্যার সমাধান এবং সান্ত্বনা পাওয়ার জন্য ধর্মীয় উপাদান ও স্থানীয় বিশ্বাসের প্রতি নির্ভর করে। এই উপাদানগুলি তাদের আশা ও বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  7. বার্টলির ঘোড়া (Bartley’s Horses):
    বার্টলির ঘোড়া নাটকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঘোড়াগুলি তার পরিবারের জীবিকা এবং ভবিষ্যতের প্রতীক হিসেবে কাজ করে। ঘোড়াগুলির মৃত্যুর পূর্বাভাস দেয় এবং বার্টলির সমুদ্রযাত্রার সময় সেগুলি তার জীবনযাত্রার এক অঙ্গ। এটি দুঃখের আগমন এবং সম্ভাব্য বিপদের প্রতীক হিসেবে কাজ করে।
  8. সাদা বোর্ড (The White Boards):
    সাদা বোর্ড মৃত্যুর অবিচ্ছিন্ন উপস্থিতি এবং মানব অস্তিত্বের অস্থিরতার প্রতিনিধিত্ব করে। নাটকে সাদা বোর্ডের ব্যবহার মৃত্যুর অবশ্যম্ভাবী উপস্থিতির প্রতীক এবং মানব জীবনের অস্থিরতার প্রতিফলন। এটি নাটকের মৌলিক থিমগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং চরিত্রগুলির জন্য মৃত্যুর অবিচ্ছিন্ন হুমকির প্রতিনিধিত্ব করে।
  9. রশি (The Rope):
    রশি নাটকের মধ্যে বাস্তবতার এবং মৃত্যুর একত্রিত প্রতীক হিসেবে কাজ করে। এটি সাগরের সাথে সম্পর্কিত মৃত্যুর উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং চরিত্রদের জীবনের ও মৃত্যুর সংযোগ তুলে ধরে। রশির ব্যবহার নাটকের কাহিনীর ধারাবাহিকতা এবং চরিত্রগুলির দুর্দশার প্রতীক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ।

এই প্রতীকগুলি “রাইডার্স টু দ্য সি” নাটকে জীবনের ও মৃত্যুর টানাপোড়েন, পরিবারের সম্পর্ক এবং প্রকৃতির শক্তি প্রভৃতি বিষয়গুলি গভীরভাবে তুলে ধরে।

Important Quotations

“I won’t stop him,” says he, “but let you not be afraid. Herself does be saying prayers half through the night, and the Almighty God won’t leave her destitute,” says he, “with no son living.”
(Nora)

“আমি তাকে থামাবো না,” সে বলে, “কিন্তু তুমি ভয় পেও না। তার মা রাতভর প্রার্থনা করছেন, এবং সর্বশক্তিমানের দয়া থাকবে তার ওপর,” সে বলে, “তাদের কোনো পুত্র না থাকার অবস্থায়।”

ব্যাখ্যা:
এই উদ্ধৃতিটি নাটকের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তকে তুলে ধরে যেখানে নোরা তার ভাই বার্টলিকে বোঝাতে চায় যে, মা তার জন্য প্রার্থনা করছেন এবং ঈশ্বর তাকে রক্ষা করবেন। এটি পরিবারের মধ্যে প্রার্থনা এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের গুরুত্ব এবং দুর্ঘটনার মুখে আশার অনুভূতি প্রমাণ করে।

“Bartley came first on the red mare; and I tried to say ‘God speed you,’ but something choked the words in my throat.”
(Maurya)

“বার্টলি প্রথমে লাল ঘোড়ায় এসে পৌঁছেছিল; এবং আমি ‘ঈশ্বর তোমার যাত্রা শুভ করুক’ বলার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু কিছু একটা আমার গলার মধ্যে কথাগুলি আটকে দিল।”

ব্যাখ্যা:
মাউরা এই মন্তব্য তার অস্থিরতা এবং সন্তানের জন্য তার শঙ্কা প্রকাশ করে। এটি নাটকের আবেগী সঙ্কট এবং মা হিসেবে মাউরার উদ্বেগের গভীরতা প্রকাশ করে, যা তার পুত্রের প্রতি তার অমর ভালোবাসা এবং উদ্বেগকে তুলে ধরে।

“If it was a hundred horses, or a thousand horses you had itself, what is the price of a thousand horses against a son where there is one son only?”
(Maurya)

“যদি তোমার কাছে শতকরা ঘোড়া বা হাজার ঘোড়া থাকে, তাহলে একমাত্র পুত্রের জীবনের মূল্য হাজার ঘোড়ার মূল্য থেকে কী?”

ব্যাখ্যা:
মাউরা এই উদ্ধৃতির মাধ্যমে বোঝাচ্ছে যে পুত্রের জীবন অতুলনীয় এবং কোনো পরিমাণ ধন সম্পত্তি তার মূল্যকে প্রতিস্থাপন করতে পারে না। এটি নাটকের থিম “জীবনের অমূল্যতা” এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের গুরুত্বকে তুলে ধরে।

“He went by quickly; and ‘the blessing of God on you,’ says he, and I could say nothing. I looked up then, and I crying, at the gray pony, and there was Michael upon it—with fine clothes on him, and new shoes on his feet.”
(Maurya)

“সে দ্রুত চলে গেল; এবং ‘ঈশ্বরের আশীর্বাদ তোমার ওপর’ বলে সে চলে গেল, এবং আমি কিছু বলতে পারলাম না। এরপর আমি উঁচুতে তাকালাম, এবং কাঁদতে কাঁদতে দেখলাম, গ্রে পনিতে মাইকেল বসে আছে—চমৎকার পোশাক পরিহিত এবং নতুন জুতা পরা।”

ব্যাখ্যা:
মাউরা এই উদ্ধৃতির মাধ্যমে মাইকেলের চলে যাওয়ার মুহূর্তটি স্মরণ করে, যেখানে তার অনুভূতি ও দুঃখ স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এটি চরিত্রটির গভীর শোক এবং পুত্রের প্রতি ভালোবাসার প্রতিফলন, যা নাটকের গভীর মানবিক দিকগুলিকে প্রকাশ করে।

“What more can we want than that? No man at all can be living for ever, and we must be satisfied.”
(Maurya)

“এর চেয়ে আর কী চাইতে পারি? কোনো মানুষ চিরকাল বেঁচে থাকতে পারে না, এবং আমাদের সন্তুষ্ট থাকতে হবে।”

ব্যাখ্যা:
এই উদ্ধৃতি মাউরার জীবনের অস্থিরতার সাথে মেকানিক্যাল ধরণের মেনে নেওয়ার প্রকাশ। তিনি মৃত্যু এবং জীবনের চক্রকে স্বীকার করেন এবং শোকের পরেও শান্তি খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করেন। এটি নাটকের থিম “জীবন ও মৃত্যুর অস্থিরতা” এবং মাউরার অভ্যন্তরীণ শক্তি ও শান্তির সন্ধানকে তুলে ধরে।

“I’ve lost my son, and I will not live long after him. I will never leave the house now.”
(Maurya)

“আমি আমার পুত্রকে হারিয়েছি, এবং তার পর আমি বেশি দিন বাঁচব না। এখন আমি কখনো বাড়ি ছাড়ব না।”

ব্যাখ্যা:
এই উদ্ধৃতিটি মাউরার অভ্যন্তরীণ কষ্ট এবং শোকের গভীরতা তুলে ধরে। পুত্রের মৃত্যু তার জীবনের মানে এবং উদ্দেশ্যকে চ্যালেঞ্জ করে। মাউরার বাড়িতে আটকে থাকার সিদ্ধান্ত তার শোক এবং মৃত্যুতে অভ্যস্ত হওয়ার প্রক্রিয়ার প্রতিফলন, যা তার অদূর ভবিষ্যতের ভয়াবহতা স্পষ্ট করে। এটি তার শোকের একটি শক্তিশালী প্রকাশ যা নাটকের পুরো মানসিক প্রেক্ষাপটের অংশ।

“There is no man can tell what way it’ll be with me. If the sea itself was a blessed place, it would be the haven for all men.”
(Maurya)

“কোনো মানুষ বলতে পারে না আমার সাথে কেমন হবে। যদি সমুদ্র একটা পবিত্র স্থান হত, তাহলে এটি সকল মানুষের আশ্রয়স্থল হতো।”

ব্যাখ্যা:
মাউরার এই মন্তব্য তার গভীর হতাশা এবং সমুদ্রের প্রতি তার বিশ্বাসের অভাবের প্রকাশ করে। তিনি দেখছেন যে সমুদ্র একটি অশান্ত এবং নির্দয় স্থান যা মানুষকে সান্ত্বনা দিতে পারে না। এটি সমুদ্রের দ্বৈত প্রকৃতি তুলে ধরে—একদিকে জীবনদায়ী, অন্যদিকে ধ্বংসাত্মক—এবং মানব জীবনের অস্থিরতা ও শোকের বাস্তবতা বুঝতে সহায়ক।

“I’ll be getting no comfort from the sea. It’s only the sorrow and the weariness it has brought me.”
(Maurya)

“আমি সমুদ্র থেকে কোনো সান্ত্বনা পাব না। এটি শুধু দুঃখ এবং ক্লান্তি নিয়ে এসেছে।”

ব্যাখ্যা:
মাউরার এই বক্তব্য তার শোক এবং ক্লান্তির প্রতিফলন যা সমুদ্রের সাথে সম্পর্কিত। সমুদ্র তার জীবনে সুখ বা সান্ত্বনা আনতে পারে না; বরং এটি শুধুই দুঃখ ও কষ্টের উৎস। এটি নাটকের থিম “সমুদ্রের নিষ্ঠুরতা” এবং মাউরার ব্যক্তিগত সংগ্রামের গভীরতা তুলে ধরে, যা নাটকের প্রধান বিষয়ের মধ্যে একটি।

“When I think of it, and the way it is with me, I’m ready for any fate. If I was only strong enough to bear it.”
(Maurya)

“যখন আমি এটি ভাবি, এবং আমার সাথে কেমন চলছে, আমি যে কোনো ভাগ্যের জন্য প্রস্তুত। যদি আমি কেবল শক্ত enough শক্ত enough হতে পারতাম।”

ব্যাখ্যা:
মাউরার এই মন্তব্য তার মানসিক শক্তি এবং ভেতরকার দৃঢ়তার প্রতিফলন। জীবনের যে কোনো পরিণতির জন্য প্রস্তুতির প্রকাশ করে, যদিও তিনি মনে করেন যে তিনি সেই পরিণতি সহ্য করার ক্ষমতা রাখেন না। এটি নাটকের থিম “নিয়তি এবং ব্যক্তিগত দৃঢ়তা” এবং মাউরার গভীর মানসিক শক্তি ও সহ্যশক্তি বোঝাতে সহায়ক।

“The sea is always changing, and I’ll be no different. But I’ll have no peace until I get rest from my sorrows.”
(Maurya)

“সমুদ্র সবসময় পরিবর্তিত হচ্ছে, এবং আমি কোনো ভিন্ন নই। কিন্তু আমি আমার দুঃখ থেকে বিশ্রাম না পেলে শান্তি পাব না।”

ব্যাখ্যা:
মাউরার এই উদ্ধৃতিটি তার জীবনের অস্থিরতা এবং দুঃখের সাথে সংগ্রামের প্রতিফলন। সমুদ্রের পরিবর্তনের মতো, তার জীবনও চলমান এবং পরিবর্তনশীল। শান্তির অভাব এবং দুঃখের সাথে সংগ্রাম তাকে শান্তি পাওয়ার জন্য আরও চেষ্টা করতে উদ্বুদ্ধ করে। এটি নাটকের থিম “জীবনের পরিবর্তনশীল প্রকৃতি” এবং শান্তি ও বিশ্রামের প্রতি মাউরার আকাঙ্ক্ষা বোঝাতে সহায়ক।

Bangla Summary

প্রথম দৃশ্য:

নাটকটি শুরু হয় Maurya-এর বাড়িতে, যেখানে তার মেয়ে Cathleen এবং Nora বসে আছে। তারা এক প্রতিবেশী থেকে Michael-এর পোশাক পেয়েছে, যেটি সমুদ্রের তীরে পাওয়া গেছে। Cathleen এবং Nora পোশাকটি দেখে চিন্তা করে, এটি তাদের ভাই Michael-এর হতে পারে, যিনি কয়েকদিন আগে সমুদ্রে হারিয়ে গেছেন। তারা চিন্তিত, কারণ এই পোশাকটি Michael-এর মৃত্যুর প্রমাণ হতে পারে। তবে তারা Maurya-কে এই খবর জানাতে দ্বিধায় থাকে, কারণ Michael-এর মৃত্যু নিশ্চিত হলে, Maurya-এর শোকের ভার অসহনীয় হয়ে উঠবে।

Bartley, Maurya-এর জীবিত শেষ ছেলে, সমুদ্রযাত্রার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। তার মা Maurya তাকে যাত্রা থেকে বিরত করার চেষ্টা করেন, কিন্তু Bartley তার মায়ের কথা না শুনে যাত্রার সিদ্ধান্ত নেয়। এই সময়, Maurya-এর মনে ভয় ও উদ্বেগ বাড়তে থাকে। সে তার ছেলেদের হারানোর বেদনায় কাতর, এবং Bartley-কেও হারানোর আশঙ্কায় তাকে ধরে রাখতে চায়। তবে Bartley তার মায়ের উদ্বেগ উপেক্ষা করে, নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্য সমুদ্রে যাত্রা শুরু করে। এই দৃশ্যটি দেখায়, কীভাবে জীবনের প্রতি দায়িত্ববোধ এবং পরিবারের প্রয়োজনীয়তা মাঝে মাঝে জীবনের বিপদকে অতিক্রম করে যায়।

Maurya Bartley-এর যাত্রার আগে তাকে আশীর্বাদ দিতে চায়, কিন্তু সময় মতো পৌঁছাতে না পারায় Bartley তার মায়ের আশীর্বাদ ছাড়াই যাত্রা শুরু করে। Maurya এই ঘটনায় অত্যন্ত কষ্ট পান এবং Bartley-এর যাত্রাকে বিপজ্জনক মনে করেন। তার মনের গভীরে অশুভ অনুভূতি এবং তার সন্তানদের রক্ষা করতে না পারার ব্যর্থতা তাকে মানসিকভাবে আরো দুর্বল করে তোলে। Maurya বুঝতে পারেন যে Bartley হয়তো শেষ সন্তান হতে চলেছে, যাকে তিনি আর কখনোই দেখতে পাবেন না। এই দৃশ্যটি নাটকের শোক ও উদ্বেগকে আরও গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলে, যেখানে একজন মায়ের হৃদয়ের আকুতি ও প্রার্থনা প্রকাশ পায়।

দ্বিতীয় দৃশ্য:

দ্বিতীয় দৃশ্যে, Maurya-এর মনোবেদনা আরও তীব্র হয়ে ওঠে, যখন সে বুঝতে পারে যে Bartley তার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্রে চলে গেছে। Maurya বারবার স্মরণ করে, কীভাবে তার অন্যান্য ছেলেরা সমুদ্রে হারিয়ে গেছে। সমুদ্রের এই অনিবার্য বিপদ এবং তার সন্তানদের বাঁচাতে না পারার বেদনা তাকে মানসিকভাবে ভেঙে ফেলে। তার মনে হয়, এই যাত্রা হয়তো Bartley-এর শেষ যাত্রা হতে পারে, এবং সে আর কখনোই ফিরে আসবে না। Maurya-এর মনোবেদনা এবং তার ছেলেদের হারানোর যন্ত্রণা নাটকের উত্তেজনা ও শোককে আরও গভীর করে তোলে।

এই সময়, Cathleen এবং Nora Michael-এর পোশাকটি দেখিয়ে মায়ের সামনে সত্য তুলে ধরতে চান, তবে তারা বুঝতে পারেন, Maurya-এর মনোবল তখনই ধসে পড়বে। তারা Maurya-এর মানসিক অবস্থার কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তারা ভাবছে, যদি Michael-এর মৃত্যুর খবর দেয়, তবে Maurya হয়তো Bartley-এর জীবন নিয়েও অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হয়ে পড়বে এবং তার শারীরিক অবস্থাও খারাপ হতে পারে। এদিকে, Maurya বারবার সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকে এবং প্রার্থনা করে, যেন Bartley নিরাপদে ফিরে আসে। এই দৃশ্যের মাধ্যমে নাটকের বিষণ্ণতা এবং মানসিক দ্বন্দ্ব আরও তীব্র হয়ে ওঠে।

এই পরিস্থিতিতে, Maurya-এর শোক এবং তার জীবনের সর্বশেষ আশা ধরে রাখার প্রচেষ্টা নাটকের মর্মান্তিক দিককে আরও গভীর করে তোলে। Maurya তার ছেলেদের স্মৃতির মধ্যে ডুবে থাকে, এবং বারবার ভাবতে থাকে, কেন সমুদ্র তাকে এই বেদনার মধ্যে ফেলছে। তার মানসিক যন্ত্রণা ও শোক নাটকটির প্রতিটি দৃশ্যে প্রকাশ পায়, যা দর্শকদের মনেও গভীর প্রভাব ফেলে। এই দৃশ্যের শেষে, দর্শকরা বুঝতে পারেন, Maurya-এর জীবনে আর কোনো শান্তি নেই, এবং তার সন্তানদের হারানোই তার জীবনের সবচেয়ে বড় অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তৃতীয় দৃশ্য:

তৃতীয় দৃশ্যে, Cathleen এবং Nora পোশাকটি দেখে নিশ্চিত হন যে এটি Michael-এর দেহের। তারা Maurya-এর কাছে সত্যি বলতে গিয়ে দ্বিধায় পড়ে, কারণ Maurya ইতিমধ্যেই Bartley-এর জন্য উদ্বিগ্ন। Michael-এর মৃত্যুর খবর দিয়ে তারা মায়ের মানসিক স্থিতি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ে, কিন্তু এই খবরটি গোপন করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে ধীরে ধীরে Maurya-এর কাছে সত্য তুলে ধরবে। তারা ভয় পায়, Maurya যদি Michael-এর মৃত্যুর খবর শোনেন, তাহলে Bartley-এর জন্য তার উদ্বেগ আরও তীব্র হয়ে উঠবে।

Maurya তার ছেলেদের স্মৃতির মধ্যে ডুবে থাকে এবং বারবার ভাবতে থাকে, কেন সমুদ্র তাকে এই শোকের মধ্যে ফেলছে। এই সময়, কিছু প্রতিবেশী আসে এবং Bartley-এর মৃত্যুর খবর নিয়ে আসে। Bartley সমুদ্র থেকে পড়ে মারা গেছে, এবং তার দেহ সমুদ্রের তীরে ভেসে এসেছে। এই খবরটি Maurya-কে সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলে, কারণ সে তার জীবনের শেষ আশাটিও হারায়। Bartley-এর মৃত্যুর মাধ্যমে, সমুদ্রের বিপদ এবং মানুষের অসহায়ত্বের প্রতিফলন ঘটে। এই দৃশ্যটি নাটকের সবচেয়ে বেদনাদায়ক মুহূর্ত, যেখানে Maurya তার জীবনের শেষ সন্তানকেও হারায় এবং সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়ে।

Bartley-এর মৃত্যুর খবর শোনার পর, Maurya সম্পূর্ণরূপে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তার কাছে আর কিছুই রইল না, তার সকল সন্তান এখন সমুদ্রের কোলেই চিরনিদ্রায় শায়িত। এই দৃশ্যটি নাটকের এক শোকাবহ সমাপ্তি হিসেবে দাঁড়ায়, যেখানে Maurya বুঝতে পারেন যে তার জীবনে আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। তার জীবনের সমস্ত আশা, স্বপ্ন এবং আনন্দ সমুদ্রের সাথে মিশে গেছে। এই মুহূর্তে, Maurya-এর মনে শান্তির আভাস আসতে শুরু করে, কারণ তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে তার সন্তানরা এখন নিরাপদে রয়েছে, এবং তাদের আর কোনো বিপদের সম্মুখীন হতে হবে না।

চূড়ান্ত দৃশ্য:

চূড়ান্ত দৃশ্যে, Maurya বুঝতে পারেন যে সমুদ্রের বিপদ থেকে তার ছেলেদের রক্ষা করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। তিনি তার সন্তানদের হারানোর পর জীবনের অনিবার্যতাকে মেনে নেন। Maurya বলেন, “No man at all can be living forever, and we must be satisfied.” এই বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি জীবনের ক্ষণস্থায়ীতাকে মেনে নেন এবং তার সন্তানদের শান্তিতে থাকার প্রার্থনা করেন। এই চূড়ান্ত দৃশ্যে, Maurya-এর জীবনের দীর্ঘ সংগ্রামের শেষে তিনি শান্তি খুঁজে পান।

Maurya তার সমস্ত সন্তানকে হারানোর পরেও জীবনের সাথে আপস করেন এবং তার সন্তানদের আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা করেন। তার এই মেনে নেওয়া এবং শান্তির সন্ধান পাওয়া নাটকের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, যেখানে একজন মায়ের জীবনের সমস্ত সংগ্রাম এবং যন্ত্রণা শেষে মেনে নেওয়ার শক্তির প্রতিফলন ঘটে। এই নাটকটি মানব জীবনের অনিবার্যতা এবং প্রকৃতির বিপদের সামনে মানুষের অসহায়ত্বের একটি গভীর প্রতিচ্ছবি।

এই চূড়ান্ত দৃশ্যে, Maurya-এর জীবনের কঠিন বাস্তবতা এবং তার সন্তানদের হারানোর পর শান্তি খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা নাটকের একটি মর্মস্পর্শী সমাপ্তি হিসেবে ফুটে ওঠে। তার জীবনের এই চরম মুহূর্তে, Maurya বুঝতে পারেন যে জীবন এবং মৃত্যু একে অপরের সাথে গভীরভাবে জড়িত, এবং তার সন্তানেরা এখন শান্তিতে রয়েছে। এই নাটকের শেষ অংশটি দর্শকদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে, যা তাদের জীবনের কঠিন সত্য এবং মানব জীবনের অনিবার্যতাকে নতুনভাবে বুঝতে সাহায্য করে।

উপসংহার:

Riders to the Sea নাটকটি মানুষের জীবনের ক্ষণস্থায়ীতার উপর ভিত্তি করে লেখা। Maurya চরিত্রটি এই নাটকের কেন্দ্রে রয়েছে, যিনি তার সমস্ত সন্তানকে হারিয়েও জীবনের সাথে আপস করেন। নাটকের প্রতিটি দৃশ্যে, তার জীবনের বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতা, শোক, এবং অবশেষে মেনে নেওয়ার শক্তি ফুটে ওঠে। এই নাটকটি আয়ারল্যান্ডের গ্রামীণ জীবনের একটি গভীর প্রতিচ্ছবি এবং মানুষের দুর্দশার একটি মর্মস্পর্শী চিত্র। শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ, যা জীবনের কঠিন বাস্তবতা এবং মৃত্যুর অনিবার্যতা সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করতে শেখাবে।

নাটকের ভাষা সহজ হলেও এর অনুভূতি অত্যন্ত গভীর, যা শিক্ষার্থীদের মনে গভীরভাবে প্রভাব ফেলবে। Riders to the Sea নাটকের মাধ্যমে, John M. Synge আমাদের দেখিয়েছেন, কীভাবে প্রকৃতির বিপদের সামনে মানুষ অসহায় এবং এই বিপদের বিরুদ্ধে লড়াই করার কোনো উপায় নেই। তবে, নাটকটি আমাদের জীবনের সাথে আপস করতে শেখায় এবং আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে মূল্যবান মনে করতে উদ্বুদ্ধ করে। এটি একটি নাটক যা শিক্ষার্থীদের জীবনের কঠিন সত্য ও বাস্তবতার সাথে মুখোমুখি হতে সাহায্য করবে, এবং তাদের জীবনের প্রতি দায়িত্বশীল হতে উদ্বুদ্ধ করবে।

Paper Code221101Marks: 100Credits: 4Class Hours: 60Exam Duration: 4 Hours
Course Title: Introduction to DramaSubject For: Honours Second Year
Writer NameDrama NameSummary
SophoclesOedipus RexRead Summary
W. ShakespeareAs You Like ItRead Summary
G. B. ShawArms and the ManRead Summary
J. M. SyngeRiders to the SeaRead Summary
W. SoyinkaThe Lion and the JewelRead Summary

 

English Summary

Riders to the Sea is a one-act play written by John M. Synge, first published in 1904. The play is set on a small island off the west coast of Ireland. The people living on this island depend on the sea for their livelihood. However, while the sea provides them with food and income, it is also dangerous and has taken the lives of many. The play focuses on the dual nature of the sea—both as a source of life and as a cause of death.

The main character is Maurya, an elderly mother who has lost almost all of her sons to the sea. Maurya represents a mother’s deep love for her children and the pain she feels when she loses them. She is worried about the safety of her last living son, Bartley. The play shows the struggle of a family living on this island, trying to balance their responsibilities with the fear of the dangers that the sea brings.

First Scene:

The play opens in Maurya’s cottage. Her daughters, Cathleen and Nora, are sitting together. They have received a bundle of clothes from a neighbor. These clothes were found washed up on the shore. They fear that the clothes belong to their brother Michael, who has been missing at sea for several days. The sisters are scared because this could mean that Michael is dead. However, they hesitate to tell their mother, Maurya, because they know how much this news would hurt her.

Meanwhile, Bartley, Maurya’s last surviving son, is preparing to leave for the sea. Maurya tries to stop him, fearing that he might also be lost to the sea like her other sons. But Bartley insists on going because he has a responsibility to provide for the family. Despite her worries, Bartley leaves without receiving his mother’s blessing, which deeply upsets Maurya. She feels that something bad might happen to him.

Second Scene:

In the second scene, Maurya’s fears grow stronger as she thinks about Bartley’s journey. She remembers how the sea has taken away her other sons. The sea is dangerous, and Maurya feels helpless because she cannot protect her children from its dangers. She fears that Bartley might also be lost forever, just like his brothers. Maurya’s sorrow and worry fill the scene with a sense of dread and sadness.

Cathleen and Nora decide to show Maurya the clothes to confirm whether they belong to Michael. But they are worried about how Maurya will react. They know that if Maurya finds out about Michael’s death, she will be even more anxious about Bartley. Maurya continues to pray for Bartley’s safe return, hoping that he will come back home alive.

Third Scene:

In the third scene, Cathleen and Nora confirm that the clothes do belong to Michael. They are now certain that Michael is dead. They want to tell Maurya, but they are afraid of how this news will affect her. However, they know that they cannot keep the truth from her for long. Before they can reveal the news, some neighbors arrive with even more devastating news—Bartley has also died. He was thrown from his horse into the sea and drowned.

This news breaks Maurya’s heart completely. She has now lost all of her sons to the sea. The sea, which once provided for her family, has now taken everything away. Maurya is left with nothing, and she is overwhelmed with grief. The scene ends with Maurya realizing that her life has been filled with loss, and there is nothing left for her to hold on to.

Final Scene:

In the final scene, Maurya accepts that there was nothing she could have done to protect her sons from the dangers of the sea. She understands that life and death are natural parts of life, and that everyone must face them. Maurya finds some peace in knowing that her sons are now beyond the reach of the sea’s dangers. She prays for their souls and resigns herself to the harsh reality of her life.

Maurya’s acceptance of her situation and her prayer for peace mark the end of the play. Despite all the pain and loss she has endured, she finds a way to make peace with her circumstances. The play ends on a somber note, showing the audience the inevitability of life and death.

Conclusion:

Riders to the Sea is a play that teaches us about the harsh realities of life. It shows us the deep love of a mother for her children and the pain of losing them. The play is set in a simple rural community, but its themes are universal. It talks about the inevitability of death and the helplessness of humans in the face of nature’s power.

The language of the play is simple, but the emotions are deep. It is a powerful story that can help students understand the realities of life and the importance of accepting things that are beyond our control. Through this play, John M. Synge reminds us that life is fragile and that we must cherish every moment we have. It encourages students to think about the challenges of life and to find strength in facing them.

Author

  • John Millington Synge

    এডমান্ড জন মিলিংটন সিং (১৬ এপ্রিল ১৮৭১ - ২৪ মার্চ ১৯০৯) ছিলেন একজন আইরিশ নাট্যকার, কবি, লেখক এবং লোককাহিনী সংগ্রাহক, যিনি আইরিশ সাহিত্য পুনরুজ্জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার সবচেয়ে পরিচিত নাটক দ্য প্লেবয় অব দ্য ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড (১৯০৭) গ্রামীণ আয়ারল্যান্ডের জীবনের চিত্রায়ন এবং প্যারিসাইডের আদর্শীকরণের কারণে বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল, যা ডাবলিনে দাঙ্গার সৃষ্টি করে। তিনি ডব্লিউ বি ইয়েটস এবং লেডি গ্রেগরির সাথে অ্যাবে থিয়েটারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। সিংয়ের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে ইন দ্য শ্যাডো অব দ্য গ্লেন (১৯০৩), রাইডার্স টু দ্য সি (১৯০৪), এবং দ্য ওয়েল অব দ্য সেন্টস (১৯০৫) অন্তর্ভুক্ত। তার লেখাগুলি প্রধানত গ্রামীণ আয়ারল্যান্ডের শ্রমিক-শ্রেণির ক্যাথলিকদের জীবন নিয়ে, যাদের তিনি একটি পৌত্তলিক দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী হিসেবে দেখেছিলেন।

    View all posts

Leave a Comment