Table of Contents
The Nun’s Priest’s Tale by Geoffrey Chaucer
জিওফ্রি চসারের লেখা “The Canterbury Tales” মধ্যযুগের ইংরেজি সাহিত্যের একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা, যেখানে বিভিন্ন চরিত্রের মুখে ভিন্ন ভিন্ন গল্প বলা হয়েছে। এই গ্রন্থের একটি উল্লেখযোগ্য গল্প হলো “The Nun’s Priest’s Tale”। এটি একটি বিস্ট ফ্যাবল বা পশু-নীতিকথা, যেখানে প্রাণী চরিত্রের মাধ্যমে মানবিক গুণাবলী এবং দুর্বলতাগুলি প্রকাশ করা হয়েছে। মোরগ চান্টিক্লিয়ার, তার স্ত্রী পারটেলোট এবং ধূর্ত শিয়ালের মাধ্যমে চসার আমাদের সমাজের নানা শিক্ষণীয় দিক তুলে ধরেছেন। এই গল্পটি যেমন শিক্ষামূলক, তেমনি মজার এবং চিন্তার উদ্রেককারী।
শিরোনাম | বিবরণ |
---|---|
গল্পের নাম | The Nun’s Priest’s Tale |
লেখক | জিওফ্রি চসার |
গল্পের ধরণ | ফ্যাবল বা নীতিকথা |
মূল চরিত্র | চান্টিক্লিয়ার (একটি মোরগ) |
মূল থিম | গর্ব এবং বিভ্রমের ফলাফল |
গল্পের স্থান | একটি খামারবাড়ি |
গল্পের সারাংশ | চান্টিক্লিয়ার একটি মোরগ যে তার সৌন্দর্য এবং বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গর্ব করে। একদিন সে একটি স্বপ্ন দেখে যেখানে একটি শিয়াল তাকে আক্রমণ করে। তার স্ত্রী প্রটেলোতে স্বপ্নটি উপেক্ষা করতে বলে, কিন্তু পরে স্বপ্নটি সত্যি হয়। শিয়াল তাকে ধরে ফেলে, কিন্তু তার চাতুর্যের মাধ্যমে, চান্টিক্লিয়ার পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। গল্পটি আমাদের শেখায় যে আত্মগর্ব বিপদ ডেকে আনে। |
প্রধান চরিত্রগুলি
- চান্টিক্লিয়ার (Chanticleer):
- চান্টিক্লিয়ার হলো গল্পের প্রধান চরিত্র, একটি সুন্দর এবং গর্বিত মোরগ। তার গর্জন এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সে খুবই পরিচিত। সে তার স্বপ্ন এবং প্রটেলোতের পরামর্শের মধ্যে দ্বিধায় থাকে, কিন্তু পরে তার চাতুর্যের মাধ্যমে শিয়ালের ফাঁদ থেকে বেঁচে যায়।
- পারটেলোট (Pertelote):
- পারটেলোট হলো চান্টিক্লিয়ারের প্রিয় স্ত্রী এবং তার জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। সে স্বপ্নের কথা তুচ্ছজ্ঞান করে এবং চান্টিক্লিয়ারকে স্বপ্ন নিয়ে চিন্তা না করতে বলে। তবে, গল্পের শেষে বোঝা যায় যে তার পরামর্শ সঠিক ছিল না।
- শিয়াল (Fox):
- শিয়ালটি হলো ধূর্ত ও ধোকাবাজ চরিত্র, যে চান্টিক্লিয়ারকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করে। সে মিষ্টি কথার মাধ্যমে মোরগটিকে ধরে ফেলে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার নিজের চতুরতা তাকে হার মানায়, যখন চান্টিক্লিয়ার পালিয়ে যায়।
এই চরিত্রগুলি মিলে “The Nun’s Priest’s Tale” এর মূল কাহিনী গড়ে তোলে, যা গর্ব, ধূর্ততা, এবং আত্মরক্ষা সম্পর্কিত নৈতিক শিক্ষা প্রদান করে।
What is Beast Fable?
A beast fable is a type of short story or folktale in which animals are the main characters and are given human-like qualities, such as the ability to speak, think, and reason. These stories are used to convey moral lessons or messages, often highlighting human virtues or flaws through the actions and interactions of the animal characters.
Beast fables typically involve simple plots where the animals represent different types of human behavior or social roles. For example, a fox might symbolize cunning, a lion might represent strength, and a donkey might depict foolishness. Through their actions and the consequences they face, the story delivers a moral or ethical lesson to the reader or listener.
One of the most famous collections of beast fables is Aesop’s Fables, where stories like “The Tortoise and the Hare” and “The Fox and the Grapes” use animals to teach lessons about patience, humility, and other virtues.
In literature, The Nun’s Priest’s Tale from Geoffrey Chaucer’s The Canterbury Tales is another well-known example of a beast fable, where the characters of a rooster and a fox illustrate themes of pride and deception.
The Nun’s Priest’s Tale as Beast Fable in Bangla
“The Nun’s Priest’s Tale” একটি বিখ্যাত কাহিনী, যা জিওফ্রি চসারের লেখা “The Canterbury Tales” এর অংশ। এটি একটি বিস্ট ফ্যাবল বা পশু-নীতিকথা, যেখানে প্রাণী চরিত্রগুলো মানুষের গুণাবলী ও দুর্বলতাগুলোকে প্রতিফলিত করে।
গল্পের মূল চরিত্র হলো চান্টিক্লিয়ার, একটি সুন্দর ও গর্বিত মোরগ। তার গর্জন এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সে সবার প্রশংসা পায়। সে তার স্ত্রী পারটেলোটের সাথে একটি খামারে থাকে। একদিন চান্টিক্লিয়ার একটি ভয়ানক স্বপ্ন দেখে, যেখানে সে একটি শিয়ালের দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়। সে স্বপ্নটি পারটেলোটকে জানায়, কিন্তু পারটেলোট তা গুরুত্বহীন বলে মনে করে এবং বলে যে, স্বপ্নের কোনো ভিত্তি নেই।
কিন্তু কিছুদিন পর, স্বপ্নটি বাস্তবে পরিণত হয়। একদিন, যখন চান্টিক্লিয়ার তার নিজের সৌন্দর্য ও গর্জনে গর্বিত, তখন একটি ধূর্ত শিয়াল তার সামনে এসে তাকে প্রশংসা করতে থাকে। শিয়ালটি মিষ্টি কথার মাধ্যমে চান্টিক্লিয়ারকে বিভ্রান্ত করে এবং তাকে ধরার চেষ্টা করে। শিয়ালটি যখন চান্টিক্লিয়ারকে ধরতে সফল হয়, তখন তাকে হত্যা করার জন্য প্রস্তুত হয়।
তবে, চান্টিক্লিয়ার তার বুদ্ধি খাটিয়ে শিয়ালকে ধোঁকা দেয়। সে শিয়ালকে বলে, “তুমি যদি আমার গর্জনকে সত্যিই প্রশংসা কর, তাহলে আমাকে ছেড়ে দাও, আমি আরও জোরে গর্জন করব।” শিয়ালটি তাকে ছেড়ে দেয়, আর এই সুযোগে চান্টিক্লিয়ার উড়ে পালিয়ে যায় এবং শিয়ালের হাত থেকে বেঁচে যায়।
এই গল্পটি আমাদের শেখায় যে গর্ব ও অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস বিপদের কারণ হতে পারে, তবে বুদ্ধিমত্তা এবং চতুরতা সেই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে সহায়ক হতে পারে। চসার এই কাহিনীর মাধ্যমে দেখিয়েছেন যে, অতিরিক্ত গর্ব ও বিভ্রান্তি সর্বদা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বাংলা সারাংশ
ভূমিকা:
“The Nun’s Priest’s Tale” একটি বিস্ট ফ্যাবল বা পশু-নীতিকথা যা জিওফ্রি চসারের “The Canterbury Tales” এর অন্তর্ভুক্ত। এটি একটি মজার ও শিক্ষামূলক গল্প, যেখানে প্রাণীরা মানুষের গুণাবলী ও ত্রুটিগুলোকে প্রতিফলিত করে। এই গল্পে একটি মোরগ, একটি মুরগি, এবং একটি শিয়াল প্রধান চরিত্র হিসেবে উপস্থিত রয়েছে।
চান্টিক্লিয়ার, পারটেলোট এবং শিয়াল:
গল্পের মূল চরিত্র চান্টিক্লিয়ার, একটি গর্বিত ও সুন্দর মোরগ, যে তার গর্জন ও সৌন্দর্যের জন্য সবার কাছে পরিচিত। তার স্ত্রী পারটেলোট, খামারের অন্যান্য মুরগিদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর ও প্রভাবশালী। তারা একসাথে একটি খামারে বাস করে এবং সুখে দিন কাটায়।
একদিন, চান্টিক্লিয়ার একটি ভয়ানক দুঃস্বপ্ন দেখে, যেখানে সে দেখে একটি শিয়াল তাকে আক্রমণ করছে। সে স্বপ্নটি পারটেলোটকে জানায় এবং বলে যে তার মনে হচ্ছে কিছু খারাপ ঘটতে চলেছে। কিন্তু পারটেলোট স্বপ্নটিকে গুরুত্বহীন বলে মনে করে এবং বলে যে, এটি শুধুমাত্র অসুস্থতার ফলাফল হতে পারে। সে চান্টিক্লিয়ারকে কিছু ওষুধ খেতে বলে এবং স্বপ্ন নিয়ে চিন্তা না করার পরামর্শ দেয়।
শিয়ালের কূটকৌশল:
কিছুদিন পর, এক সকালে চান্টিক্লিয়ার খামারের বাইরে হেঁটে বেড়াচ্ছিল এবং তার গর্জনে মত্ত ছিল। ঠিক তখনই একটি ধূর্ত শিয়াল লুকিয়ে চান্টিক্লিয়ারের কাছে আসে। শিয়ালটি চান্টিক্লিয়ারের গর্জন শুনে মুগ্ধতার ভান করে এবং বলে, “ওহ মহান চান্টিক্লিয়ার! তোমার গর্জন সত্যিই অসাধারণ। আমি আমার বাবার কাছেও শুনেছি যে, তোমার মতো গর্জন আর কেউ করতে পারে না। কিন্তু আজ তোমার গর্জন শুনে আমার বিশ্বাস হলো, আমার বাবা ঠিকই বলেছিলেন। তুমি যদি আবারও তোমার সুরেলা গর্জন করতে, তবে আমার হৃদয় পূর্ণ তৃপ্তি পেত।”
শিয়ালের মিষ্টি কথায় মুগ্ধ হয়ে, চান্টিক্লিয়ার তার চোখ বন্ধ করে এবং আরও জোরে গর্জন করতে থাকে। এই সুযোগে শিয়ালটি দ্রুত তাকে ধরে ফেলে এবং গলায় কামড়ে ধরে। শিয়ালটি চান্টিক্লিয়ারকে নিয়ে পালাতে শুরু করে, কিন্তু খামারের অন্যান্য প্রাণী শিয়ালের এই আচরণ দেখে চিৎকার শুরু করে এবং শিয়ালকে তাড়া করতে থাকে।
চান্টিক্লিয়ারের বুদ্ধি ও মুক্তি:
যখন শিয়ালটি চান্টিক্লিয়ারকে নিয়ে পালাচ্ছিল, তখন চান্টিক্লিয়ার তার চাতুর্য খাটায়। সে শিয়ালকে বলে, “ওহ মহান শিয়াল, তুমি সত্যিই চালাক এবং বুদ্ধিমান। কিন্তু তোমার এত বুদ্ধির পরও তুমি কি জানো না যে, এখন যদি তুমি এই সমস্ত পশুদের বলো যে তুমি কেমন করে আমাকে ধরেছ, তবে তারা তোমার বুদ্ধির প্রশংসা করবে?”
শিয়ালটি চান্টিক্লিয়ারের কথায় মুগ্ধ হয় এবং তার মুখ খুলে বলে, “হ্যাঁ, আমি তোমাকে এইভাবে ধরে ফেলেছি!” ঠিক সেই মুহূর্তে, চান্টিক্লিয়ার শিয়ালের মুখ থেকে নিজেকে মুক্ত করে নেয় এবং দ্রুত উড়ে একটি উঁচু গাছে বসে পড়ে। শিয়ালটি তখন বুঝতে পারে যে, সে তার চাতুর্যের ফাঁদে নিজেই পা দিয়েছে।
উপসংহার:
“The Nun’s Priest’s Tale” কাহিনীটি একটি মজার ও শিক্ষামূলক বিস্ট ফ্যাবল। এটি আমাদের শেখায় যে, অতিরিক্ত গর্ব বিপদ ডেকে আনতে পারে, এবং বুদ্ধিমত্তা ও চাতুর্য বিপদ থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করতে পারে। চান্টিক্লিয়ার যেমন শিয়ালের প্রশংসায় বিভ্রান্ত হয়েছিল, তেমনি শিয়ালও তার নিজের গর্বের কারণে ধোঁকায় পড়েছিল। চসার এই কাহিনীর মাধ্যমে দেখিয়েছেন যে, বুদ্ধি ও কৌশল প্রয়োগ করে যে কোনো পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
Literary Devices in “The Nun’s Priest’s Tale”
- Alliteration: In “The Nun’s Priest’s Tale,” alliteration is used to create a rhythmic and melodic quality. For instance, repeated sounds in words like ‘chanticleer,’ ‘pertelote,’ and ‘preen’ enhance the musicality of the tale.
- Imagery: Vivid imagery is employed to paint clear pictures in the reader’s mind. Detailed descriptions of scenes such as the fox’s behavior or Chanticleer’s nightmare help readers visualize the story’s events.
- Metaphor: Metaphors add depth to the narrative. For example, Chanticleer is metaphorically described as a “singer,” symbolizing his vocal talent and dignity.
- Symbolism: Various elements in the tale serve symbolic purposes. The fox, for example, represents deceit and cunning, while Chanticleer symbolizes musical talent and courage.
- Figurative Language: The story uses figurative language, such as allegory and symbolism, to convey deeper meanings. Chanticleer’s nightmare, for instance, symbolizes broader themes of forewarning and consequence.
- Humor: Humor plays a significant role in the tale, adding entertainment value. The fox’s antics and Chanticleer’s reactions are presented in a comical manner, making the story engaging and enjoyable.
- Rhetoric: Chanticleer uses rhetorical devices by quoting Cicero and other historical figures to emphasize the significance of dreams. This rhetorical strategy strengthens the tale’s philosophical and moral messages.
These literary devices enhance the aesthetic quality and depth of the characters, providing readers with a more enjoyable and thought-provoking experience.
Paper Code | 311101 | Credits: 4 | Class Hours: 120 hrs. |
---|---|---|---|
Paper Title: Chaucer | Subject For: Master’s Course | ||
Writer Name | Works | Summary | |
Geoffrey Chaucer | The Canterbury Tales | Read Summary | |
The Nun’s Priest’s Tale | Read Summary | ||
Troilus and Criseyde | Read Summary |
English Summary
ইংরেজি সারাংশ ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষায় উত্তর লিখতে সাহায্য করবে এবং বিষয়বস্তুকে সহজভাবে বুঝতে সহায়ক হবে। এটি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি সাহিত্য এবং ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
Introduction to the Old Woman and Her Farm Animals
A poor old widow lived in a small cottage with her two daughters. She owned a few animals and some poultry. Her rooster was called Chanticleer. This rooster was magnificent to look at, and he had seven wives. The best of these hens was named Pertelote. Pertelote was courteous in manner, wise in judgment, and compassionate. She was Chanticleer’s favorite wife, and Chanticleer loved her dearly.
Chanticleer’s Nightmare, Pertelote’s Scorn, and the Citation of Cato
One early morning, Chanticleer began to cry out like someone in great distress. When Pertelote asked if he was sick, Chanticleer replied that he had seen a terrifying monster in his dream and was feeling anxious because of the calamity foretold in his dream. Pertelote was very disappointed, thinking that her husband was a coward for being frightened by just a dream. Pertelote didn’t believe that dreams had any connection to upcoming events. She told Chanticleer that bad dreams were caused by overeating and suggested he take some laxatives. She even recommended several herbs that could help relieve his ailment. Then Pertelote quoted Cato, who said that dreams were not worth paying attention to.
Chanticleer’s References to the Importance of Dreams
However, Chanticleer did not believe his wife’s opinion. He said that many people of greater stature than Cato had expressed opposite views and had experienced firsthand that dreams were indeed signs of impending troubles or joys. To emphasize the importance of dreams, Chanticleer narrated two stories he had read in Cicero’s writings.
The Story of Two Pilgrim Friends
Chanticleer’s first story was about two friends who, on a pilgrimage, stayed overnight in a town. Due to the severe shortage of lodging in the town, the two friends had to stay in different places. One of them dreamt that his friend was speaking to him, saying that he would be killed that night. He woke up but dismissed the dream as mere coincidence and went back to sleep. The second time, he dreamt the same thing. This time, his friend told him in the dream that he had already been murdered and that his body had been secretly hidden in a manure cart. In the morning, this man went to the place where his friend had stayed for the night. But the hostler told him that his companion had already left. Feeling suspicious, the man went to the west gate of the town and found a manure cart that matched the description given by his friend in the dream. Chanticleer concluded that murder can never be concealed. In this case, the murderer was soon caught and hanged. Thus, unpleasant dreams should be feared.
The Story of Two Sailors
The second story narrated by Chanticleer was about two men who decided to cross the sea to a distant land. On the eve of their departure, one of them dreamt a warning that if he set sail the next morning, they would drown. Based on the dream, this man tried to discourage his companion from sailing. But his companion laughed at the dream and left him behind, boarding a ship on his own. However, before the ship had made it halfway, it inexplicably sank, and all the passengers drowned.
Chanticleer further strengthened his argument by referencing specific individuals’ dreams, such as those of Kenelm, Scipio, Daniel, Joseph, an Egyptian king (and his baker and butler), King Croesus, and Hector’s wife, Andromache. Regarding the laxatives, Chanticleer rejected Pertelote’s suggestion, saying he believed that laxatives were toxic. Chanticleer then changed the subject, telling Pertelote that he was fortunate to have her as his wife because she was a source of joy for him. With that, Chanticleer forgot the danger his dream had hinted at and descended from the perch into the yard.
The Appearance of the Fox/Sir Russell and Impressing Chanticleer
Meanwhile, a cunning fox had slipped into the yard through the hedges, where Chanticleer’s entire family (the other hens) was enjoying the sun in the sand, and Chanticleer felt completely refreshed. However, as soon as Chanticleer realized the presence of the fox, he immediately cried out “plok, klok” and leaped up in fear. Chanticleer began to run away, but the fox addressed him in an unprepared manner, saying that he had come to listen to Chanticleer’s melodious singing. The fox praised Chanticleer for having an angelic voice and a greater appreciation for music than Boethius or anyone else. The fox also praised Chanticleer’s late father’s singing. The fox then urged Chanticleer to sing loudly so that he could judge whether Chanticleer sang joyfully, just as his father had done.
Capturing and Releasing Chanticleer
Overwhelmed by the fox’s praise, Chanticleer, forgetting about the danger, stood on his toes, closed his eyes, stretched his neck, and prepared to sing. This was the moment the fox, Sir Russell, had been waiting for. The fox quickly leaped up and grabbed Chanticleer by the neck, running towards the forest. Realizing what had happened, the other hens began to scream, with Pertelote crying the loudest. The poor widow and her two daughters ran outside, seeing the fox with the rooster in its mouth running towards the forest. They screamed for help and began chasing it. The dogs, pigs, cows, and calves all roared and screamed like devils from hell. Their cries were described as so intense that Jack Straw and his men did not scream half as much while slaughtering the Flemings in London, as was created that day surrounding the fox.
Meanwhile, Chanticleer came up with an idea and addressed the fox, saying, “Sir, if I were in your place, I would stop for just a moment and turn towards the pursuers to say a few words to them. Tell them that nothing can stop you now from capturing the rooster.” The fox thought this was a good idea. Incredibly, the fox replied, “Of course, I will do just that.” But as soon as the fox opened his mouth to speak, the rooster flew out of the fox’s mouth and perched on a tree. Realizing his folly, the fox tried to sweet-talk Chanticleer into trusting him again. But the second time, Chanticleer did not fall for the trap. Chanticleer told him that he would no longer be swayed by flattery. And thus, the story ends.
The Nun’s Priest’s Tale as a Mock-Heroic Poem
The Nun’s Priest’s Tale is a mock-heroic poem because it uses the grand, elevated style of epic poetry to describe a simple and humorous farmyard story. Here’s how Chaucer achieves this:
- Elevated Language and Style: The tale is written in a lofty and serious tone, using elaborate and formal language typical of epic poetry. This grand style contrasts sharply with the mundane and comedic nature of the story, which involves a rooster, a hen, and a cunning fox.
- Heroic Characters: The characters are treated with exaggerated importance. For instance, Chanticleer the rooster is depicted with heroic qualities, and his struggle against the fox is presented as a grand, almost mythical battle. This elevates a common farmyard conflict to the level of epic heroism.
- Epic Imagery and Themes: The tale employs vivid and dramatic imagery to describe ordinary events. For example, the rooster’s dream of disaster is described with the same intensity and detail as an epic battle. This use of dramatic language adds a sense of grandeur to a simple farmyard dispute.
- Irony and Satire: By applying the grandiose style of epic poetry to a trivial story, Chaucer creates a humorous effect. The seriousness of the language highlights the absurdity of the situation and pokes fun at the conventions of heroic literature.
Overall, the Nun’s Priest’s Tale parodies the epic genre by using its stylistic elements to enhance a comedic and trivial narrative, thus creating a mock-heroic effect.