Where the mind is without fear Bangla (Gitanjali-35)

Where the mind is without fear by Rabindranath Tagore

“চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য” রবীন্দ্রনাথের একটি বহু আলোচিত এবং জনপ্রিয় কবিতা। মূলত কবিতাটি ১৯১০ সালে প্রার্থনা নামে প্রকাশ পায় এবং রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রেন্থ সংযুক্ত করা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কবিতাটি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের পূর্বে রচিত, যেখানে তিনি কেবল রাজনৈতিক স্বাধীনতা নয়, বরং ব্যক্তি স্বাধীনতার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করেছেন। তিনি ভারতীয়দের মুক্ত চিন্তা, মানসিকতা এবং ব্যক্তি স্বাধীনতার আহ্বান জানিয়েছেন। কবির মতে, প্রকৃত স্বাধীনতা শুধু শাসন থেকে মুক্তি নয়, এটি জ্ঞান, চিন্তা, ও বিশ্বাসের ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয়।

বিষয়তথ্য
কবিতার নামচিত্ত যেথা ভয়শূন্য
রচয়িতারবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রকাশনার তারিখ১৯১০ (গীতাঞ্জলি)
ধরনকবিতা
স্বভাবআদর্শবাদী, দার্শনিক
লাইন সংখ্যা১১
প্রধান প্রতীকভয়, স্বাধীনতা, জ্ঞান, সত্য
সাহিত্যিক কৌশলউপমা, রূপক, পুনরুক্তি

English Poem (by Rabindranath Tagore)

Where the mind is without fear and the head is held high
Where knowledge is free
Where the world has not been broken up into fragments
By narrow domestic walls
Where words come out from the depth of truth
Where tireless striving stretches its arms towards perfection
Where the clear stream of reason has not lost its way
Into the dreary desert sand of dead habit
Where the mind is led forward by thee
Into ever-widening thought and action
Into that heaven of freedom, my Father, let my country awake.

Bangla Poem (চিত্ত যেথা ভয়শূন্য)

চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,
জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর
আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী
বসুধারে রাখে নাই খন্ড ক্ষুদ্র করি,
যেথা বাক্য হৃদয়ের উৎসমুখ হতে
উচ্ছ্বসিয়া উঠে, যেথা নির্বারিত স্রোতে
দেশে দেশে দিশে দিশে কর্মধারা ধায়
অজস্র সহস্রবিধ চরিতার্থতায়–
যেথা তুচ্ছ আচারের মরুবালুরাশি
বিচারের স্রোতঃপথ ফেলে নাই গ্রাসি,
পৌরুষেরে করে নি শতধা; নিত্য যেথা
তুমি সর্ব কর্ম চিন্তা আনন্দের নেতা–
নিজ হস্তে নির্দয় আঘাত করি, পিতঃ,
ভারতেরে সেই স্বর্গে করো জাগরিত।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (নৈবেদ্য হতে সংগ্রহীত)

মূলভাব (Gitanjali-35)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কবিতাটি শুধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার বার্তা বহন করে না, এটি মানুষের মানসিক ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতার গভীর ইচ্ছাকে প্রতিফলিত করে। ১৯০০-এর দশকের ভারতীয় সমাজে যখন রাজনৈতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন একসাথে এগিয়ে চলছিল, তখন রবীন্দ্রনাথ সমাজের গভীরে থাকা সংকীর্ণতা, কুসংস্কার এবং অজ্ঞতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে একটি প্রগতিশীল, মুক্ত চিন্তার এবং আত্মনির্ভরশীল সমাজের স্বপ্ন দেখেছিলেন।

কবিতার মূল বিষয়বস্তুতে কবি একটি এমন সমাজের কল্পনা করেছেন, যেখানে মানুষ তার মনকে সমস্ত ভয়ের বন্ধন থেকে মুক্ত করবে, সত্য ও জ্ঞানের পথে অগ্রসর হবে এবং জীবনের প্রতিটি স্তরে উন্নতি করবে। রবীন্দ্রনাথ তার চেতনায় একটি আলোকিত সমাজের স্বপ্ন দেখেছেন, যেখানে মানুষ একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সম্মানের সাথে আচরণ করবে এবং ব্যক্তিগত এবং সমষ্টিগত উভয় ক্ষেত্রেই মুক্ত চিন্তা এবং সৃজনশীলতার অগ্রগতি ঘটবে।

মানুষের জন্য কবির কল্পনা

কবিতার প্রথম কয়েকটি পঙক্তি মানুষের মানসিক স্বাধীনতার প্রতীকী। তিনি এমন এক পৃথিবীর কল্পনা করেন, যেখানে মানুষ তার ভয়ের অধীন থাকবে না, মানসিকভাবে শক্তিশালী ও নির্ভীক থাকবে। তাদের চিন্তার জগৎ মুক্ত হবে, এবং তারা সত্য ও যুক্তির অনুসন্ধানে এগিয়ে যাবে। কবি চেয়েছেন যে মানুষ তাদের চিন্তা ও অনুভূতির পূর্ণ স্বাধীনতা উপভোগ করুক, এবং তাদের চিন্তাকে কোনো ভ্রান্ত বিশ্বাস বা অন্ধবিশ্বাসের দ্বারা আটকে রাখা না হয়।

রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করেন যে মানুষ যদি ভয়ের শৃঙ্খলে বাঁধা থাকে, তবে তার সৃজনশীলতা ও জ্ঞান বিকাশ পাবে না। তাই তিনি এমন একটি সমাজের স্বপ্ন দেখেন, যেখানে মানুষের মন মুক্ত থাকবে, কোনো ভয় তাকে দমন করবে না। কবি কেবলমাত্র রাজনৈতিক স্বাধীনতা চাননি, তিনি চেয়েছিলেন মানুষের চিন্তার স্বাধীনতা, যেখানে ভ্রান্ত ধারণা ও কুসংস্কারের প্রভাব থাকবে না।

শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রতি আহ্বান

রবীন্দ্রনাথ শিক্ষা এবং জ্ঞানের ওপর বিশেষভাবে জোর দিয়েছেন। তার মতে, শিক্ষা কেবল বইয়ের জ্ঞান নয়, এটি হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে মানুষ তার নিজের চিন্তা ও বুদ্ধি বিকাশ করে। তিনি এমন একটি সমাজের কল্পনা করেছেন যেখানে মানুষ মুক্ত চিন্তার অধিকারী হবে এবং যেকোনো কুসংস্কার বা প্রাচীন বিশ্বাসের দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকবে না।

কবির মতে, শিক্ষা হচ্ছে একটি সমাজের মূল স্তম্ভ যা মানুষকে আলোকিত করে এবং তাদের একটি উন্নত, সৃষ্টিশীল জীবনের দিকে নিয়ে যায়। তিনি চান যে মানুষ যেনো তাদের জীবন ও চারপাশের ঘটনার প্রকৃত কারণ নিয়ে প্রশ্ন করে, যুক্তির ওপর নির্ভর করে উত্তর খোঁজে এবং জীবনকে গভীরভাবে বোঝার চেষ্টা করে। রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করতেন যে যদি শিক্ষা সঠিকভাবে পরিচালিত হয়, তবে তা মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করতে এবং পরিবর্তন আনতে সক্ষম।

সত্যের প্রতি শ্রদ্ধা

রবীন্দ্রনাথের মতে, সত্যের পথেই স্বাধীনতা নিহিত। কবি এমন একটি সমাজ চান, যেখানে মানুষ সত্যবাদী হবে এবং সত্যের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবে। তারা অসত্যের পথে না হাঁটবে এবং মিথ্যার কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।

কবিতায় কবি উল্লেখ করেছেন যে সত্য এবং ন্যায় যেখানে প্রতিষ্ঠিত হবে, সেখানে স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থে উপস্থিতি ঘটবে। কবির মতে, সমাজের মানুষদের মধ্যে সত্যের প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হবে এবং তারা তাদের প্রতিটি কাজে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ হতে হবে। শুধু রাজনৈতিক বা সামাজিক স্বাধীনতা নয়, নৈতিকভাবে ও ব্যক্তিগতভাবে মানুষের মধ্যে এই গুণগুলো থাকা আবশ্যক।

জাতির জন্য কঠোর পরিশ্রমের আহ্বান

রবীন্দ্রনাথ কঠোর পরিশ্রম এবং জাতির উন্নতির প্রতি বিশেষ জোর দিয়েছেন। তিনি চান যে মানুষেরা যেন শুধু ব্যক্তিগত লাভের জন্য নয়, বরং জাতির জন্য কাজ করে। তিনি এমন একটি সমাজের কল্পনা করেন যেখানে সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করবে এবং তাতে পুরো জাতির কল্যাণ হবে।

কবি চেয়েছেন যে জাতির মানুষ নিজেদের ঐতিহ্য নিয়ে গর্বিত হোক এবং নিজেদের উন্নতির জন্য কাজ করতে পারুক। তার মতে, কর্মের মধ্যে সাফল্য খুঁজে পাওয়া একটি জাতির অগ্রগতির অন্যতম মাপকাঠি। যারা কঠোর পরিশ্রম করে তারা যেমন ব্যক্তিগত জীবনে সফল হয়, তেমনি একটি জাতিও তার লক্ষ্য পূরণের পথে এগিয়ে যায়। রবীন্দ্রনাথ কাজকে একটি ধর্মীয় দায়িত্ব হিসেবে দেখেছেন, যা একটি জাতির সার্বিক উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভেদাভেদের উর্ধ্বে জাতি

কবিতায় রবীন্দ্রনাথ এমন একটি সমাজের স্বপ্ন দেখেছেন, যেখানে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। তিনি মনে করেন, ভেদাভেদ মানুষের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে এবং একটি জাতির অগ্রগতি রোধ করে।

একটি সমাজের উন্নতি তখনই সম্ভব যখন সে সমাজ ভেদাভেদমুক্ত হবে, যেখানে মানুষ একে অপরের সাথে মানবিক আচরণ করবে এবং সবার প্রতি সমানভাবে দায়িত্ব পালন করবে। রবীন্দ্রনাথের মতে, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক বিভাজন কেবলমাত্র সমাজের ক্ষতি করে। মানুষ যদি একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয় এবং সমতা বজায় রাখে, তবে জাতির মধ্যে প্রকৃত উন্নতি সম্ভব।

অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়াই

কবিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো কুসংস্কার এবং অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধে কবির সংগ্রাম। রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করেন যে একটি সমাজের প্রকৃত উন্নতি তখনই সম্ভব, যখন সে সমাজ কুসংস্কার থেকে মুক্ত হবে এবং যুক্তিবাদী চিন্তায় বিশ্বাস করবে।

তিনি চান যে সমাজ এমন হবে যেখানে অযৌক্তিক প্রথা ও রীতি-নীতি মানুষের জ্ঞানকে আটকে রাখবে না। যুক্তি ও বিজ্ঞানকে সবসময় অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, এবং মানুষ অন্ধবিশ্বাসের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না। তার মতে, যদি একটি সমাজ কুসংস্কার থেকে মুক্ত হতে না পারে, তবে তার প্রকৃত উন্নতি সম্ভব নয়।

কবির ঈশ্বরের প্রতি প্রার্থনা

রবীন্দ্রনাথ এই কবিতার মাধ্যমে তার ঈশ্বরের প্রতি প্রার্থনা জানিয়েছেন, যাতে ঈশ্বর তাঁর দেশকে মুক্ত করে তুলেন। তিনি চান যে ভারতবর্ষ মুক্ত হোক সব ধরনের বিভাজন, শোষণ, এবং মিথ্যা বিশ্বাস থেকে। কবি চান যে দেশটি এমন একটি স্থানে পরিণত হোক, যেখানে মানুষ সত্যিকার অর্থে স্বাধীন হবে এবং উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে।

তিনি চান যে দেশটি ভেদাভেদ, কুসংস্কার, এবং সামাজিক অবিচার থেকে মুক্ত হয়ে একটি স্বর্গরাজ্যে পরিণত হোক। রবীন্দ্রনাথ এই প্রার্থনা করেছেন যেন ঈশ্বর নিজ হস্তে ভারতকে সেই ধরনের মুক্ত দেশে পরিণত করেন, যেখানে প্রত্যেকের জন্য সমান অধিকার এবং সুযোগ থাকবে।

English Summary

Rabindranath Tagore’s poem Where the Mind is Without Fear paints a heartfelt and hopeful picture of the kind of world he dreams of—a world where people live freely, without fear holding them back. Written during India’s fight for independence, the poem goes beyond the idea of political freedom and dives into something deeper—personal and intellectual freedom.

Tagore starts the poem by imagining a world where people’s minds are free from fear. For him, fear stands for everything that limits us—whether it’s fear of authority, punishment, or judgment. He believes that only when people are truly fearless can they pursue knowledge and truth. Tagore wants people to live with dignity, standing tall without fear weighing them down.

He also envisions a society where knowledge is open to everyone. In his ideal world, education isn’t restricted by class, race, or religion. Everyone has the chance to learn and grow, and ignorance or superstition has no place. Tagore saw education as a key to uplifting society, and he was strongly against the barriers that kept knowledge out of reach for many.

A big part of the poem is about unity. Tagore is frustrated by the divisions in society—whether they’re based on caste, class, religion, or race. These divides, he believes, are stopping people from moving forward. He dreams of a world where people live together in harmony, without prejudice or discrimination. In his vision, everyone is treated equally and works together for the greater good of the nation.

Truth is another theme Tagore focuses on. He longs for a society where honesty and integrity are the foundation of both personal and public life. In this world, people live truthfully, without the need for lies or deceit. For Tagore, truth is essential for a society to truly thrive, and it should guide everything we do.

Tagore also stresses the importance of constant effort. He imagines a society where people are always working to improve themselves and their communities. He believes that progress comes through hard work and dedication. People shouldn’t be stuck in the past, clinging to old customs or traditions that don’t serve them anymore. Instead, they should strive for excellence, not just for themselves but for the whole nation.

As the poem closes, Tagore turns to God, praying for his country to be guided into this ideal world. He asks for help to awaken the nation and lead people into a space where their minds are free, their spirits are uplifted, and fear no longer controls them. Though he calls on divine intervention, he also emphasizes that it’s up to humans to put in the effort to make this vision a reality.

In short, Where the Mind is Without Fear is a passionate plea for a world where people are free—mentally, emotionally, and physically. Tagore’s dream is of a society that’s united, honest, and always striving for better. It’s a vision of freedom that goes beyond politics, speaking to the deeper human desire for dignity, truth, and progress. His poem is not just a call for India’s independence, but a message that resonates with anyone longing for a world where people can live freely and fearlessly.

উপসংহার

এই কবিতায় রবীন্দ্রনাথ কেবল রাজনৈতিক স্বাধীনতার কথা বলেননি, তিনি চেয়েছেন মানুষের মানসিক এবং আত্মিক মুক্তি। তার এই প্রার্থনা একটি ন্যায়বিচারময় এবং প্রগতিশীল সমাজের জন্য, যা শুধু রাজনৈতিক নয়, চিন্তা, জ্ঞান এবং কর্মের ক্ষেত্রেও মুক্ত হবে। কবি এমন একটি জাতির স্বপ্ন দেখেছেন, যেখানে মানুষ তার চিন্তা, কর্ম, এবং ব্যক্তিগত জীবনকে মুক্তভাবে পরিচালিত করতে পারবে, এবং সমাজের অগ্রগতি ও উন্নতি নিশ্চিত হবে।

এই কবিতার মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ আমাদের দেখিয়েছেন, প্রকৃত স্বাধীনতা কেবলমাত্র শাসন পরিবর্তন নয়, এটি একটি মানসিক অবস্থান, যেখানে মানুষ তার ভয়ের শৃঙ্খলে আবদ্ধ নয়, এবং যেখানে সত্য, ন্যায় এবং মুক্তচিন্তার বিজয় ঘটে।

Author

  • Rabindranath Tagore Bangla Summary and English Writing

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) ছিলেন একজন বহুমুখী বাঙালি সাহিত্যিক এবং দার্শনিক, যিনি বাংলা সাহিত্যে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন। কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, সংগীতস্রষ্টা এবং চিত্রকর হিসেবে তাঁর কাজ বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ "গীতাঞ্জলি" জন্য তিনি ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন, যা তাকে প্রথম অ-ইউরোপীয় নোবেল বিজয়ী করে তোলে। রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য ও সংগীতের মাধ্যমে তিনি মানবতা, প্রেম, ও বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন।

    View all posts

Leave a Comment