Ode To Autumn Bangla Translation and Summary

To Autumn by John Keats

“To Autumn” হলো ইংরেজ রোমান্টিক কবি জন কিটসের লেখা একটি ওড, যা ১৮১৯ সালে রচিত। এটি তার ছয়টি ওডের মধ্যে সর্বশেষ (যার মধ্যে “Ode to a Nightingale” এবং “Ode on a Grecian Urn” অন্তর্ভুক্ত), যা ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম আলোচিত এবং প্রশংসিত কবিতাগুলোর মধ্যে স্থান পেয়েছে। এই কবিতায় কিটস শরৎ ঋতুর প্রশংসা করেছেন, যেখানে তিনি এর প্রাচুর্য, ফসল তোলা, এবং শীতের আগমনের বিবরণ দিয়েছেন। কবিতাটি তীব্র এবং সংবেদনশীল চিত্রকল্প ব্যবহার করে এই ক্ষণস্থায়ী সৌন্দর্যকে উচ্চতায় নিয়ে যায়। “To Autumn” ছিল কিটসের জীবনের শেষ প্রধান কাজ, যা তিনি ১৮২১ সালে রোমে মৃত্যুর পূর্বে সম্পন্ন করেছিলেন, যেখানে ২৫ বছর বয়সে তিনি যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

শিরোনামতথ্য
কবিতার নামওড টু অটাম (Ode to Autumn)
কবির নামজন কিটস (John Keats)
রচনার তারিখ১৯ সেপ্টেম্বর ১৮১৯
প্রকাশের তারিখ১৮২০
কবিতার ধরণওড (Ode)
প্রধান প্রতীকশরত্কাল, প্রকৃতি, পরিপূর্ণতা, ঋতু পরিবর্তন
মোট লাইন৩৩
মূল থিমপ্রকৃতির সৌন্দর্য, ঋতুর পরিপূর্ণতা এবং শেষের নৈসর্গিক স্বীকৃতি
সংক্ষিপ্ত সারাংশ“Ode to Autumn” একটি প্রকৃতি-বিষয়ক কবিতা, যেখানে শরতের রূপ, স্বাদ, এবং ধ্বনি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কবিতায় শরত্কালের পরিপূর্ণতা, শস্যক্ষেত্রের পূর্ণতা, এবং আসন্ন শীতের আগমনের চিত্রায়ণ করা হয়েছে।
কবির সম্পর্কেজন কিটস ছিলেন একজন ইংরেজি রোমান্টিক কবি, যার সংক্ষিপ্ত জীবদ্দশায় তিনি কবিতার জগতে অমর হয়ে আছেন। তাঁর কাজগুলোতে রোমান্টিক যুগের সৌন্দর্য, প্রকৃতি, এবং মানবিক অনুভূতির গভীরতাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য“Ode to Autumn” কিটসের সর্বশেষ বড় কবিতা, যা তার প্রকৃতি এবং ঋতুর প্রতি গভীর প্রশংসার প্রতিফলন। এটি প্রায়ই কিটসের সেরা কবিতা হিসেবে বিবেচিত হয়।

 

Poem

I
O wild West Wind, thou breath of Autumn’s being,
Thou, from whose unseen presence the leaves dead
Are driven, like ghosts from an enchanter fleeing,

Yellow, and black, and pale, and hectic red,
Pestilence-stricken multitudes: O thou,
Who chariotest to their dark wintry bed

The winged seeds, where they lie cold and low,
Each like a corpse within its grave, until
Thine azure sister of the Spring shall blow

Her clarion o’er the dreaming earth, and fill
(Driving sweet buds like flocks to feed in air)
With living hues and odours plain and hill:

Wild Spirit, which art moving everywhere;
Destroyer and preserver; hear, oh hear!

II
Thou on whose stream, mid the steep sky’s commotion,
Loose clouds like earth’s decaying leaves are shed,
Shook from the tangled boughs of Heaven and Ocean,

Angels of rain and lightning: there are spread
On the blue surface of thine aëry surge,
Like the bright hair uplifted from the head

Of some fierce Maenad, even from the dim verge
Of the horizon to the zenith’s height,
The locks of the approaching storm. Thou dirge

Of the dying year, to which this closing night
Will be the dome of a vast sepulchre,
Vaulted with all thy congregated might

Of vapours, from whose solid atmosphere
Black rain, and fire, and hail will burst: oh hear!

III
Thou who didst waken from his summer dreams
The blue Mediterranean, where he lay,
Lull’d by the coil of his crystalline streams,

Beside a pumice isle in Baiae’s bay,
And saw in sleep old palaces and towers
Quivering within the wave’s intenser day,

All overgrown with azure moss and flowers
So sweet, the sense faints picturing them! Thou
For whose path the Atlantic’s level powers

Cleave themselves into chasms, while far below
The sea-blooms and the oozy woods which wear
The sapless foliage of the ocean, know

Thy voice, and suddenly grow gray with fear,
And tremble and despoil themselves: oh hear!

IV
If I were a dead leaf thou mightest bear;
If I were a swift cloud to fly with thee;
A wave to pant beneath thy power, and share

The impulse of thy strength, only less free
Than thou, O uncontrollable! If even
I were as in my boyhood, and could be

The comrade of thy wanderings over Heaven,
As then, when to outstrip thy skiey speed
Scarce seem’d a vision; I would ne’er have striven

As thus with thee in prayer in my sore need.
Oh, lift me as a wave, a leaf, a cloud!
I fall upon the thorns of life! I bleed!

A heavy weight of hours has chain’d and bow’d
One too like thee: tameless, and swift, and proud.

V
Make me thy lyre, even as the forest is:
What if my leaves are falling like its own!
The tumult of thy mighty harmonies

Will take from both a deep, autumnal tone,
Sweet though in sadness. Be thou, Spirit fierce,
My spirit! Be thou me, impetuous one!

Drive my dead thoughts over the universe
Like wither’d leaves to quicken a new birth!
And, by the incantation of this verse,

Scatter, as from an unextinguish’d hearth
Ashes and sparks, my words among mankind!
Be through my lips to unawaken’d earth

The trumpet of a prophecy! O Wind,
If Winter comes, can Spring be far behind?

Bangla Translation

I

ওহ বন্য পশ্চিমা বাতাস, তুমি শরতের জীবনের নিঃশ্বাস,
তুমি, যার অদৃশ্য উপস্থিতিতে মৃত পাতা
তাড়িত হয়, যেন জাদুকরের হাত থেকে পালানো প্রেতাত্মা।

হলুদ, কালো, বিবর্ণ, আর উজ্জ্বল লাল,
মৃত্যুর প্রতীকসমূহ: তুমি,
যিনি নিয়ে যাও শীতের অন্ধকার ঘুমের স্থানে

উড়ন্ত বীজগুলোকে, যেখানে তারা শুয়ে থাকে ঠাণ্ডা আর নিচু হয়ে,
যেন প্রতিটি মৃতদেহ তার কবরের মধ্যে,
যতক্ষণ না বসন্তের নীলাভ বোন আসে আর ফুঁ দেয়

তার শিঙার ধ্বনি পৃথিবীর স্বপ্নময় ভূমির উপর,
(মিষ্টি কুঁড়িকে চালিত করে বাতাসে খাওয়ানোর জন্য)
রঙ আর সুগন্ধে পূর্ণ করে প্রান্তর আর পাহাড়:

বন্য আত্মা, যা সর্বত্র ঘুরে বেড়াচ্ছে;
ধ্বংসকারী আর রক্ষক; শুনো, ওহ শুনো!

II

তুমি যার স্রোতে, আকাশের উত্তাল জগতের মধ্যে,
শিথিল মেঘগুলো পৃথিবীর মৃত পাতার মতো ঝরে পড়ে,
স্বর্গ আর মহাসাগরের জটিল ডালপালা থেকে ঝরে যায়,

বৃষ্টি আর বজ্রপাতের ফেরেশতারা: তারা ছড়িয়ে পড়ে
তোমার আকাশীয় স্রোতের নীলাভ পৃষ্ঠে,
যেন উজ্জ্বল কেশ যা মাথা থেকে উত্থিত হয়েছে

কোনো ভয়ানক মেনাডের, এমনকি দিগন্তের অস্পষ্ট সীমানা থেকে
যেন উত্থিত হয়েছে আকাশের সর্বোচ্চ বিন্দু পর্যন্ত,
আসন্ন ঝড়ের চুলের মতো। তুমি, মরণোত্তম বছরটির শোকধ্বনি,
যার জন্য এই বিদায়ী রাত হবে একটি বিশাল সমাধি,
তোমার সমস্ত সংগ্রহিত শক্তির মধ্য দিয়ে ভল্টেড,

যার কঠিন বায়ুমণ্ডল থেকে
কালো বৃষ্টি, আগুন, আর শিলাবৃষ্টি বিস্ফোরিত হবে: ওহ শুনো!

III

তুমি, যিনি তার গ্রীষ্মের স্বপ্ন থেকে জাগিয়েছিলে
নীল ভূমধ্যসাগরকে, যেখানে সে শুয়ে ছিল,
তাদের স্বচ্ছ স্রোতের বাঁকানো ঢেউ দ্বারা স্তব্ধ,

বায়ের উপসাগরের একটি পিউমিক দ্বীপের পাশে,
আর স্বপ্নের মধ্যে দেখেছিল পুরাতন প্রাসাদ আর মিনারগুলো
তীব্র দিনের আলোতে তরঙ্গে কম্পমান,

সমস্ত নীলাভ শ্যাওলা আর ফুলে আবৃত
যতটা মধুর, তা কল্পনা করতে গিয়ে সংবেদনশীলতা ম্লান হয়ে যায়! তুমি,
যার পথের জন্য আটলান্টিকের সমতল শক্তিগুলো

নিজেদেরকে চ্যাসমে বিভক্ত করে, যেখানে অনেক নিচে
সাগরের ফুল আর কর্দমাক্ত বনেরা
জলে শুকনো পাতার মতো অবহেলা করে,

তোমার কণ্ঠ শুনে হঠাৎ ভয়ে ধূসর হয়ে যায়,
আর তারা কাঁপতে শুরু করে এবং নিজেদের বিলীন করে দেয়: ওহ শুনো!

IV

যদি আমি একটি মৃত পাতা হতাম, তাহলে তুমি আমাকে বহন করতে পারতে;
যদি আমি একটি দ্রুত মেঘ হতাম তোমার সাথে উড়তে;
একটি তরঙ্গ হতে পারতাম তোমার শক্তির নিচে নিঃশ্বাস নিতে, এবং ভাগ করে নিতে
তোমার শক্তির প্রেরণা, শুধু তোমার চেয়ে কম স্বাধীন,
ও অপরিমেয়! যদি এমন হত যে
আমি আমার শৈশবে ফিরে যেতাম, এবং হতে পারতাম
তোমার ভ্রমণের সঙ্গী আকাশের উপর,
তখন যেমন, যখন তোমার আকাশীয় গতি অতিক্রম করা
প্রায় স্বপ্নের মতো ছিল; আমি কখনো চেষ্টা করতাম না
তোমার সাথে প্রার্থনার জন্য আমার প্রয়োজনের সময়।
ওহ, আমাকে তুলে নাও একটি তরঙ্গ, একটি পাতা, একটি মেঘের মতো!
আমি জীবনের কাঁটায় পড়ে যাচ্ছি! আমি রক্তাক্ত হচ্ছি!
এক ঘোর সময়ের ভার আমাকে শৃঙ্খলিত ও ঝুঁকিয়ে দিয়েছে
এমন একটি সত্তা যা তোমার মতোই: অবিনীত, দ্রুত, এবং গর্বিত।

V

আমাকে তোমার বাঁশির মতো বানাও, যেমন বনকে বানিয়েছ:
যদি আমার পাতাগুলোও তার মতো ঝরে পড়ে!
তোমার শক্তিশালী সঙ্গীতের গোলযোগ
উভয় থেকে একটি গভীর, শরতের সুর নেবে,
যা দুঃখময় হলেও মধুর। হে প্রচণ্ড আত্মা,
আমার আত্মা হও! তুমি হও আমি, উদ্দীপিত এক!
আমার মৃত চিন্তাগুলোকে বিশ্বজুড়ে তাড়িয়ে দাও
শুকনো পাতার মতো, যা একটি নতুন জন্মকে উদ্দীপিত করবে!
এবং, এই কবিতার মন্ত্র দিয়ে,
যেন এক অবিনাশী অগ্নিকুণ্ড থেকে ছাই এবং স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ছে,
আমার কথা মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দাও!
আমার ঠোঁটের মাধ্যমে হয়ে ওঠো জাগ্রত পৃথিবীর কাছে
একটি ভবিষ্যদ্বাণীর তুর্য! ও বাতাস,
যদি শীত আসে, তাহলে কি বসন্ত দূরে থাকতে পারে?

Figures of Speech and Literary Devices

  1. প্রতীকবাদের ব্যবহার (Symbolism):
    • Definition (English): Symbolism is a literary device where an object, person, or situation has another meaning other than its literal meaning. It often represents something more abstract.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): প্রতীকবাদ একটি সাহিত্যিক উপায়, যেখানে একটি বস্তু, ব্যক্তি, বা পরিস্থিতি তার আক্ষরিক অর্থ ছাড়াও অন্য কোনো অর্থ বহন করে। এটি সাধারণত আরও বিমূর্ত কিছু প্রতিনিধিত্ব করে।
    • Example in Poetry (বাংলা): কবিতার মধ্যে পশ্চিমা বাতাসকে পরিবর্তনের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। বাতাস পুরনো পাতা উড়িয়ে নিয়ে যায় এবং নতুন প্রাণের সূচনা করে, যা মৃত্যু ও পুনর্জন্মের চক্রের প্রতীক।
  2. উপমা (Simile):
    • Definition (English): A simile is a figure of speech that compares two different things using the words “like” or “as.”
    • সংজ্ঞা (বাংলা): উপমা হল একটি অলঙ্কার যেখানে “যেমন” বা “তুলনায়” শব্দের সাহায্যে দুটি ভিন্ন জিনিসের মধ্যে তুলনা করা হয়।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Loose clouds like earth’s decaying leaves are shed,” এখানে মেঘগুলিকে পৃথিবীর মৃত পাতার সাথে তুলনা করা হয়েছে।
  3. রূপক (Metaphor):
    • Definition (English): A metaphor is a figure of speech that directly refers to one thing by mentioning another, implying they are the same.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): রূপক হল একটি অলঙ্কার যেখানে দুটি ভিন্ন জিনিসকে সরাসরি একে অপরের সাথে তুলনা করে একই হিসেবে চিত্রিত করা হয়।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Thou art the grave of the dying year,” এখানে পশ্চিমা বাতাসকে বছরের শেষ সময়ের কবর হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
  4. অলঙ্কার (Personification):
    • Definition (English): Personification is a literary device where human qualities are attributed to animals, inanimate objects, or abstract ideas.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): অলঙ্কার এমন একটি সাহিত্যিক উপায়, যেখানে প্রাণহীন বস্তু, পশু, বা বিমূর্ত ধারণার মধ্যে মানবিক গুণাবলী আরোপ করা হয়।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Wild Spirit, which art moving everywhere,” এখানে পশ্চিমা বাতাসকে একটি জীবন্ত আত্মা হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে যা সর্বত্র চলমান।
  5. অন্ত্যমিল (Alliteration):
    • Definition (English): Alliteration is the repetition of the same consonant sounds at the beginning of words that are in close proximity.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): অন্ত্যমিল হল এমন একটি সাহিত্যিক উপায়, যেখানে কাছাকাছি থাকা শব্দগুলির প্রারম্ভিক ধ্বনিগুলির পুনরাবৃত্তি ঘটে।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Wild West Wind,” এখানে ‘W’ ধ্বনির পুনরাবৃত্তি অন্ত্যমিল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
  6. অক্সিমোরন (Oxymoron):
    • Definition (English): An oxymoron is a figure of speech where two contradictory terms appear together for emphasis.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): অক্সিমোরন একটি অলঙ্কার যেখানে দুটি পরস্পরবিরোধী ধারণা একসাথে ব্যবহার করা হয়।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Destroyer and Preserver,” এখানে পশ্চিমা বাতাসকে একই সাথে ধ্বংসকারী ও সংরক্ষণকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
  7. বিশেষণ (Imagery):
    • Definition (English): Imagery involves the use of descriptive language that appeals to the senses to create mental images.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): বিশেষণ হল এমন একটি সাহিত্যিক উপায়, যেখানে বর্ণনামূলক ভাষার ব্যবহার দ্বারা পাঠকের মনে দৃশ্যপট তৈরি করা হয়।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Yellow, and black, and pale, and hectic red,” এখানে বিভিন্ন রঙের বর্ণনা দিয়ে একটি মনোরম দৃশ্যপট তৈরি করা হয়েছে।
  8. ঋণাত্মক তুলনা (Negative Capability):
    • Definition (English): Negative capability is a concept where the poet transcends personal biases and remains in uncertainty without needing clear answers.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): ঋণাত্মক তুলনা একটি ধারণা, যেখানে কবি ব্যক্তিগত পক্ষপাতিত্ব থেকে মুক্ত হয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকেন এবং স্পষ্ট উত্তর প্রয়োজন বোধ করেন না।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Ode to the West Wind” কবিতায় কিটস স্পষ্ট উত্তর না দিয়ে একটি রহস্যময় ও অনিশ্চিত পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন।
  9. প্যারাডক্স (Paradox):
    • Definition (English): A paradox is a statement that seems self-contradictory but reveals a deeper truth.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): প্যারাডক্স হল একটি উক্তি যা নিজেই পরস্পরবিরোধী মনে হয়, কিন্তু গভীর অর্থ প্রকাশ করে।
    • Example in Poetry (বাংলা): “Thou who didst waken from his summer dreams,” এখানে গ্রীষ্মের স্বপ্ন থেকে জাগ্রত হওয়ার ধারণাটি প্যারাডক্সিকাল।
  10. প্রতিকৃতি (Apostrophe):
    • Definition (English): An apostrophe is a figure of speech where the speaker directly addresses someone or something that isn’t present in the poem.
    • সংজ্ঞা (বাংলা): প্রতিকৃতি একটি অলঙ্কার যেখানে কবি এমন কাউকে বা কোনো কিছু সরাসরি সম্বোধন করেন যা কবিতায় উপস্থিত নয়।
    • Example in Poetry (বাংলা): “O Wild West Wind, thou breath of Autumn’s being,” এখানে কবি সরাসরি পশ্চিমা বাতাসকে সম্বোধন করেছেন, যা বাস্তবে উপস্থিত নয়।

এই অলঙ্কারগুলো ও উপমাগুলো কবিতার ভাব প্রকাশ এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়েছে, যা কিটসের কবিতার এক অনন্য বৈশিষ্ট্য।

Themes

“Ode to the West Wind” কবিতাটি বিভিন্ন গভীর এবং জটিল থিম নিয়ে রচিত হয়েছে, যা প্রাকৃতিক দুনিয়া থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক জীবনের অনেক দিক তুলে ধরে। এখানে কবিতার প্রধান থিমগুলো বাংলায় বর্ণনা করা হলো:

১. পরিবর্তন এবং পুনর্জন্ম
“Ode to the West Wind” কবিতার অন্যতম প্রধান থিম হলো পরিবর্তন এবং পুনর্জন্ম। পশ্চিমা বাতাসের প্রতীকী অর্থের মাধ্যমে কবি প্রকৃতির ঋতু পরিবর্তনের চক্র, মৃত্যুর পর নবজীবন এবং পুনর্জন্মের ধারাকে ফুটিয়ে তুলেছেন। শরতের বাতাস পাতা ঝরিয়ে দেয়, বীজগুলোকে মাটিতে পুঁতে দেয়, যা পরে শীতের সময় ঘুমিয়ে থাকে এবং বসন্তকালে নতুন জীবন নিয়ে ফিরে আসে। এই পরিবর্তনের ধারা আমাদের জীবনের চক্রের সাথে তুলনীয়।

২. ধ্বংস এবং সৃষ্টির দ্বৈততা
এই কবিতায় ধ্বংস এবং সৃষ্টির মধ্যে একটি জটিল দ্বৈততা লক্ষ্য করা যায়। পশ্চিমা বাতাসকে কবি একদিকে ধ্বংসকারী হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যেহেতু এটি মৃত পাতাগুলোকে ছিন্নভিন্ন করে এবং ঝড় তুলে দেয়; অন্যদিকে, এটি সৃষ্টিরও প্রতীক, কারণ এটি বীজ ছড়িয়ে দেয়, যা ভবিষ্যতের জীবনের জন্ম দেয়। কবি এখানে প্রকৃতির এই বিপরীতমুখী শক্তির মধ্যে একটি ভারসাম্য খুঁজে পেতে চান।

৩. স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা
কবিতার বিভিন্ন অংশে স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা ফুটে উঠেছে। কবি নিজেকে মৃত পাতা, মেঘ বা ঢেউয়ের মতো করে কল্পনা করেন, যেগুলো বাতাসের সাথে উড়ে যেতে পারে। তিনি নিজের জীবনের সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে চান এবং প্রকৃতির মতোই অবাধ এবং স্বাধীন হতে চান।

৪. প্রকৃতির শক্তি এবং মানবজীবন
“Ode to the West Wind” কবিতায় প্রকৃতির অপার শক্তি এবং মানবজীবনের ক্ষণস্থায়িত্বকে গভীরভাবে অনুভব করা যায়। পশ্চিমা বাতাসের অমিত শক্তি মানুষের সীমাবদ্ধতার প্রতি একটি স্মারক হিসেবে কাজ করে। প্রকৃতির এই শক্তির কাছে মানুষ অসহায়, কিন্তু এই শক্তিই আবার নতুন জীবনের জন্ম দেয়, যা মানবজীবনের চেয়ে বহুগুণে বৃহত্তর।

৫. শিল্পীর ভূমিকায় পরিবর্তন আনার আকাঙ্ক্ষা
কবিতার শেষের দিকে কবি নিজেকে একটি বাঁশির সাথে তুলনা করেন, যার মাধ্যমে পশ্চিমা বাতাস তার সঙ্গীত বা বার্তা বিশ্বের কাছে পৌঁছাতে পারে। এখানে কবি তার কণ্ঠকে পরিবর্তনের একটি হাতিয়ার হিসেবে দেখতে চান, যেখানে তার কবিতা মানুষের মধ্যে প্রভাব ফেলতে পারে এবং একটি নতুন যুগের সূচনা করতে পারে। কবি বিশ্বাস করেন যে, শীতের শেষে বসন্ত আসার মতোই, যেকোনো অন্ধকার সময়ের পরেও আলোর আগমন অবধারিত।

এই থিমগুলো কবিতায় কবির গভীর আবেগ এবং মানসিক অবস্থার প্রতিফলন ঘটায়, যা তাকে একজন মানবিক এবং সমাজের পরিবর্তনের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করে।

Bangla Summary Stanza Wise

“Ode to the West Wind” জন কিটসের একটি বিখ্যাত কবিতা, যা প্রকৃতি ও ঋতুর পরিবর্তনের সৌন্দর্যকে গভীরভাবে প্রকাশ করে। এই কবিতার মাধ্যমে কিটস পশ্চিমা বাতাসকে ধ্বংস ও সৃষ্টির শক্তি হিসেবে চিত্রিত করেছেন। কবিতাটির পাঁচটি স্তবক রয়েছে, এবং প্রতিটি স্তবকে কবি প্রকৃতির বিভিন্ন দিক এবং তার অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরেছেন। কিটসের এই কবিতায় গভীর দার্শনিক চিন্তা, জীবন-মৃত্যুর চক্র এবং পরিবর্তনের প্রভাবের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে।

প্রথম স্তবক (I)

প্রথম স্তবকে কবি পশ্চিমা বাতাসকে প্রকৃতির এক শক্তিশালী এবং রহস্যময় শক্তি হিসেবে তুলে ধরেছেন। তিনি এই বাতাসকে শরতের আত্মার শ্বাস হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা মৃত পাতা ও বীজগুলোকে তাদের শীতকালীন বিশ্রামস্থলে নিয়ে যায়। কবি তুলনা করেছেন, মৃত পাতাগুলোকে জাদুকরের ভয়ে পালিয়ে যাওয়া আত্মার সঙ্গে। পাতা, যারা হলুদ, কালো, ফ্যাকাসে, এবং রক্তিম লাল রঙ ধারণ করেছে, তারা রোগগ্রস্ত মানুষের মতো ভীত এবং আশাহীন। এ বাতাসই বীজগুলোকে শীতের সময় তাদের বিশ্রামের স্থানে পৌঁছে দেয়, যেখানে তারা শীতকালীন ঘুমে থাকে, যেন প্রতিটি বীজ তাদের কবরের মধ্যে শায়িত। তবে কবি বলেছেন, বসন্তকালে, বাতাসের বোন তার তুর্যধ্বনি দিয়ে পৃথিবীকে জাগিয়ে তোলে এবং সেই বীজগুলো নতুন জীবনের রূপে ফিরে আসে। এভাবে, কবি বাতাসকে ধ্বংসকারী এবং সংরক্ষণকারী উভয় শক্তি হিসেবে চিত্রিত করেছেন, যা জীবনের নিরন্তর চক্রের অংশ হিসেবে কাজ করে।

প্রথম স্তবকে কবি প্রকৃতির চক্রের অমোঘ নিয়ম তুলে ধরেছেন। জীবনের অবসান একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, যা নতুন জীবনের পথ তৈরি করে। বাতাস এখানে মৃত্যু এবং পুনর্জন্মের প্রতীক। কবি এই স্তবকে কেবল প্রকৃতির পরিবর্তন নয়, বরং জীবনের চক্র এবং মৃত্যুর পর নতুন জীবনের সম্ভাবনা সম্পর্কে গভীর প্রতিফলন করেছেন।

দ্বিতীয় স্তবক (II)

দ্বিতীয় স্তবকে কবি পশ্চিমা বাতাসকে আকাশের মধ্যে বিচরণ করতে দেখেন, যেখানে তা মেঘগুলোকে পৃথিবীর মৃত পাতার মতো ঝরিয়ে দেয়। তিনি এই মেঘগুলোকে একত্রিত হওয়া ঝড়ের পূর্বাভাস হিসেবে দেখেন, যা বাতাসের মাধ্যমে আকাশে ছড়িয়ে পড়ে। এই স্তবকে কবি বাতাসকে বৃষ্টি এবং বজ্রপাতের দূত হিসেবে কল্পনা করেছেন, যা বছরের শেষের দিকে মৃত্যুর গান গায়। তিনি বলেন, বছরের শেষ রাত একটি বিশাল সমাধির গম্বুজ হিসেবে কাজ করবে, যেখানে বাতাসের সমস্ত শক্তি একত্রিত হবে, এবং সেই শক্তি থেকে বৃষ্টি, অগ্নি এবং শিলাবৃষ্টি প্রকাশ পাবে। এখানে তিনি অটামকে উর্বর ফিমেল গডেস হিসেবে কল্পনা করেছেন, যাকে মাঝে মাঝে শস্য খেতের মাঝে খুঁজে পাওয়া যায়। তার চুল হাল্কা বাতাসে দোল খায়, কিংবা তাকে পপি ফুলের ঘ্রাণে মাতোয়ারা হয়ে ফসল কাটা স্থগিত রেখে বিশ্রাম নিতেও দেখা যায়। আবার কখনও তাকে আপেলের রস তৈরি যন্ত্রের পাশে দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা যায়।

দ্বিতীয় স্তবকে কবি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং ধ্বংসের চিত্র তুলে ধরেছেন। এই ধ্বংসের মধ্যে জীবনের অনিবার্যতা এবং অস্থায়ীত্বের প্রতিফলন দেখা যায়। বছরের শেষের রাতকে সমাধির গম্বুজ হিসেবে উল্লেখ করে, কবি এখানে বছরের শেষ এবং নতুন বছরের শুরুর মধ্যে সংযোগ তৈরি করেছেন। এই স্তবকে বাতাসের ভয়াবহ শক্তির মাধ্যমে কবি ধ্বংসের মধ্য দিয়ে নতুন কিছুর জন্মের সম্ভাবনার কথা বলেছেন। অটামের পারসোনিফিকেশনের মাধ্যমে কবি প্রকৃতির রহস্যময় এবং গভীর সুন্দর চিত্র তুলে ধরেছেন।

তৃতীয় স্তবক (III)

তৃতীয় স্তবকে কবি পশ্চিমা বাতাসের প্রভাব ভূমধ্যসাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরের উপর দেখান। তিনি বর্ণনা করেন, কিভাবে এই বাতাস ভূমধ্যসাগরকে তার গ্রীষ্মকালীন স্বপ্ন থেকে জাগিয়ে তোলে, যেখানে এটি পুরনো প্রাসাদ ও টাওয়ারগুলোর প্রতিচ্ছবি তরঙ্গের মধ্যে কাঁপিয়ে তোলে। আটলান্টিকের তলদেশের উদ্ভিদ এবং বনভূমিও এই বাতাসের কণ্ঠ শুনে ভয়ে কেঁপে ওঠে এবং ধূসর হয়ে যায়। এই সময়, নদীর ধারে জন্ম নেয়া ঝোপের মধ্য থেকে বয়ে আসা বিরহের সুর, ভেড়ার ডাক, অথবা ক্রিকেটের গান, এবং বাগান থেকে ভেসে আসা চাতক পাখির গান ইত্যাদি অটামের মিউজিকের অংশ হিসেবে গণ্য হয়।

তৃতীয় স্তবকে কবি প্রকৃতির অমোঘ শক্তির কথা বলেন, যা জাগ্রত করে এবং বদলে দেয়। ভূমধ্যসাগর এবং আটলান্টিকের সমুদ্রতল থেকে শুরু করে পুরনো প্রাসাদ এবং টাওয়ার পর্যন্ত সবকিছুই এই বাতাসের প্রভাবে কেঁপে ওঠে। এটি প্রকৃতির ক্ষমতা এবং পরিবর্তনের অনিবার্যতার প্রতীক। কবি এখানে বলতে চেয়েছেন, পরিবর্তন যখন আসে, তখন তা জীবনের প্রতিটি স্তরে প্রভাব ফেলে। অটামের মিউজিক প্রকৃতির সেই শাশ্বত সঙ্গীত, যা জীবনের প্রতিটি স্তরে বাজতে থাকে, সময়ের পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে।

চতুর্থ স্তবক (IV)

চতুর্থ স্তবকে কবি নিজেকে একটি মৃত পাতা, মেঘ বা ঢেউ হিসেবে কল্পনা করেছেন, যা বাতাসের সাথে উড়ে যেতে পারে। তিনি তার যুবকবেলার সেই স্বাধীনতা এবং শক্তি ফিরে পেতে চান, যা তাকে প্রকৃতির সাথে একাত্ম করেছিল। কবি তার বর্তমান দুর্দশা থেকে মুক্তি পেতে চান এবং প্রকৃতির শক্তির সাথে মিলিত হয়ে স্বাধীনভাবে বিচরণ করতে চান।

চতুর্থ স্তবকে কবি তার নিজের জীবনের হতাশা এবং শৃঙ্খলাবদ্ধতার কথা বলেছেন। তিনি যুবকবেলার স্বাধীনতা এবং আনন্দের দিনগুলো ফিরে পেতে চান, যখন তিনি প্রকৃতির সাথে সম্পূর্ণভাবে সংযুক্ত ছিলেন। বর্তমানের দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তির জন্য তিনি প্রার্থনা করেন এবং প্রকৃতির শক্তির সাথে মিলিত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন।

পঞ্চম স্তবক (V)

পঞ্চম এবং শেষ স্তবকে কবি পশ্চিমা বাতাসকে তার আত্মার বাঁশি হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি চান, তার মৃত চিন্তাগুলোকে বাতাস সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিক, যেন সেগুলো নতুন জীবনের সূচনা করতে পারে। কবি তার কবিতাকে একটি জাদুকরী মন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করেন, যা মানুষের মধ্যে নতুন চেতনা এবং পরিবর্তনের বার্তা আনতে সক্ষম। তিনি শেষের দিকে আশা প্রকাশ করেছেন যে, শীতের পর বসন্ত আসার মতোই, কঠিন সময়ের পরেও ভাল সময় আসবে।

পঞ্চম স্তবকে কবি তার সৃষ্টি এবং চিন্তাকে নতুন জীবনের বাহক হিসেবে দেখতে চান। তিনি আশা করেন, তার চিন্তা এবং কথা যেন বাতাসের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এবং নতুন পরিবর্তনের সূচনা করে। শেষের দিকে, কবি জীবন এবং সময়ের অনিবার্য চক্রের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন—যদি শীত আসে, তবে বসন্ত দূরে নয়। এটি নতুন আশার প্রতীক, যা যে কোনও অন্ধকার সময়ের পরেও আলো আসার ইঙ্গিত দেয়।

English Summary

“Ode to the West Wind” by Percy Bysshe Shelley is a profound and vivid portrayal of the West Wind’s power and influence over nature. The poem is divided into five stanzas, each highlighting different aspects of the wind’s role in the natural world.

In the first stanza, Shelley describes the West Wind as a force that drives away dead leaves and spreads seeds, symbolizing both destruction and preservation. The wind’s power to bring about the end of one season and prepare for the beginning of another is emphasized.

The second stanza focuses on the wind’s effect on the sky, where it drives the clouds like decaying leaves and signals the coming of a storm. The imagery of the sky being covered with dark clouds and the anticipation of rain and lightning adds to the wind’s formidable presence.

The third stanza shifts to the sea, where the West Wind awakens the Mediterranean from its summer slumber. The poet describes how the wind stirs the calm sea, causing the waters to tremble and the vegetation beneath to react in fear.

In the fourth stanza, Shelley expresses a personal desire to be as free and powerful as the wind. He wishes to be lifted and carried by the wind, feeling its strength and energy. The poet reflects on his own struggles and the weight of time, longing for the wind’s ability to move freely and without restraint.

In the final stanza, Shelley pleads with the wind to inspire him, to make him its instrument, just as it does with nature. He asks the wind to scatter his thoughts and words across the universe, bringing new life and hope. The poem concludes with a hopeful note, questioning if the harsh winter of life will soon be followed by the rejuvenation of spring.

Author

  • John Keats

    জন কিটস (অক্টোবর ৩১, ১৭৯৫-ফেব্রুয়ারি ২৩, ১৮২১) ইংরেজি সাহিত্যের একজন রোম্যান্টিক কবি। লর্ড বায়রন ও পার্সি বিশি শেলির সাথে সাথে তিনিও ছিলেন দ্বিতীয় প্রজন্মের রোমান্টিক কবিদের একজন। তার মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তার সৃষ্টিগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দৃষ্টিতে তার কবিতা খুব একটা উচ্চ মর্যাদা পায়নি। তার মৃত্যুর পর তার কবিতাগুলো সঠিক মূল্যায়ন পেতে শুরু করে এবং উনিশ শতকের শেষ দিকে তিনি অন্যতম জনপ্রিয় ইংলিশ কবির স্বীকৃতি পান। পরবর্তীকালের অসংখ্য কবি ও সাহিত্যিকের ওপর তার প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। হোর্হে লুইস বোর্হেসের মতে, কিটসের লেখার সাথে প্রথম পরিচয় তার সাহিত্যিক জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।

    View all posts

Leave a Comment