Gettysburg Address Bangla Translation and Summary

Gettysburg Address by Abraham Lincoln

গেটিসবার্গ অ্যাড্রেস (Gettysburg Address) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম রাষ্ট্রপতি আব্রাহাম লিংকন (Abraham Lincoln) কর্তৃক প্রদত্ত একটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু অত্যন্ত প্রভাবশালী ভাষণ, যা তিনি ১৮৬৩ সালের ১৯ নভেম্বর পেনসিলভেনিয়ার (Pennsylvania) গেটিসবার্গে জাতীয় কবরস্থানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দিয়েছিলেন। এই ভাষণটি গেটিসবার্গ যুদ্ধের চার মাস পর দেওয়া হয়, যেখানে ইউনিয়ন বাহিনী কনফেডারেট বাহিনীর বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ বিজয় অর্জন করেছিল। গেটিসবার্গ যুদ্ধে হাজার হাজার মানুষ প্রাণ হারায়, এবং সেই সৈন্যদের সম্মান জানিয়ে তাদের চিরস্থায়ী বিশ্রামের জন্য এই কবরস্থানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। লিংকনের ভাষণটি মাত্র কয়েক মিনিট দীর্ঘ হলেও, এটি স্বাধীনতা, সমতা এবং গণতন্ত্রের মূল্যবোধকে আরও গভীরভাবে তুলে ধরে এবং আমেরিকান ইতিহাসে একটি স্মরণীয় অধ্যায় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বিষয় (Subject)তথ্য (Information)
ভাষণদাতা (Orator)Abraham Lincoln (1809-65), 16th President of the USA
প্রকাশের তারিখ (Published Date)1863
প্রধান থিম (Main Theme)Unity
ফর্ম (Form)Speech
শ্রেণী (Genre)Oratory
স্বর (Tone)Solemn and Reflective
কারণ (Reason)To honor dead soldiers with a piece of land and emphasize the importance of equality and national unity during the Civil War.
কালীন প্রেক্ষাপট (Time Setting)During the American Civil War, November 19, 1863
স্থানীয় প্রেক্ষাপট (Place Setting)The National Cemetery at Gettysburg, Pennsylvania
অন্যান্য তথ্য (Other Information)Lincoln’s speech lasted only two minutes

English Text

Four score and seven years ago our fathers brought forth on this continent a new nation, conceived in liberty, and dedicated to the proposition that all men are created equal. “Now we are engaged in a great civil war, testing whether that nation, or any nation so conceived and so dedicated, can long endure. We are met on a great battlefield of that war. We have come to dedicate a portion of that field as a final resting place for those who here gave their lives that that nation might live. It is altogether fitting and proper that we should do this.

“But in a larger sense we cannot dedicate, we cannot consecrate, we cannot hallow this ground. The brave men, living and dead, who struggled here have consecrated it, far above our poor power to add or detract. The world will little note, nor long remember, what we say here, but it can never forget what they did here. It is for us the living, rather, to be dedicated here to the unfinished work which they who fought here have thus far so nobly advanced. It is rather for us to be here dedicated to the great task remaining before us,that from these honored dead we take increased devotion to that cause for which they gave the last full measure of devotion, that we here highly resolve that these dead shall not have died in vain, that this nation, under God, shall have a new birth of freedom, and that government of the people, by the people, for the people, shall not perish from the earth.

Read More: Introduction to Prose: Fiction and Non-Fiction

Bangla Translation

“সাতাশি বছর আগে আমাদের পূর্বপুরুষেরা এই মহাদেশে এক নতুন জাতির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যা স্বাধীনতার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ এবং এই নীতিতে নিবেদিত ছিল যে সকল মানুষ সমানভাবে সৃষ্টি হয়েছে। আজ আমরা এক মহা গৃহযুদ্ধে জড়িত, যা পরীক্ষা করছে যে এই জাতি, কিংবা যে কোনো জাতি, যেটি এমন আদর্শে গঠিত, দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে কি না। আমরা এই যুদ্ধে এক মহান রণক্ষেত্রে উপস্থিত হয়েছি। আমরা এই মাটির একটি অংশকে তাদের জন্য নিবেদিত করতে এসেছি, যারা এই জাতির জন্য জীবন দিয়েছেন, যাতে এই জাতি বেঁচে থাকে। এটা সম্পূর্ণভাবে সঠিক এবং প্রয়োজনীয় যে আমরা এটা করি।

কিন্তু বৃহত্তর অর্থে, আমরা এই মাটিকে পবিত্র করতে পারি না, আমরা একে সম্মানিত করতে পারি না, আমরা একে আরও মহান করতে পারি না। যারা এখানে সংগ্রাম করেছেন, সেই সাহসী ব্যক্তিরা, জীবিত বা মৃত, তারা এই মাটিকে আমাদের ছোট ক্ষমতার চেয়েও অনেক উচ্চতায় সম্মানিত করেছেন। পৃথিবী খুব বেশি নয়, হয়তো একদিন ভুলে যাবে আমরা আজ এখানে যা বলছি, কিন্তু তারা যা করেছে, তা কখনো ভুলবে না। আমাদের, যারা বেঁচে আছি, তাদের দায়িত্ব হলো, এই অসমাপ্ত কাজটি শেষ করার জন্য নিজেদের সমর্পণ করা, যা তারা এখানে এত মহত্ত্বের সাথে এগিয়ে নিয়ে গেছে। আমাদের আরও দায়িত্ব হলো, আমরা এই আত্মত্যাগীদের সম্মানে নিজেদের আরও নিবেদিত করবো, যাতে তারা যে স্বাধীনতার জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ ত্যাগ করেছেন, তা বৃথা না যায়; এবং এই জাতি, ঈশ্বরের অধীনে, নতুনভাবে স্বাধীনতার জন্ম পাবে; এবং জনগণের জন্য, জনগণের দ্বারা পরিচালিত এই সরকার পৃথিবী থেকে বিলীন হবে না।”

Symbols in the Gettysburg Address

১. Four Score and Seven Years Ago
“Four score and seven years ago” ফ্রেজটি সময়ের প্রবাহকে প্রতীকীভাবে তুলে ধরে। “Score” বলতে প্রতি ২০ বছর বোঝানো হয়, তাই সাতাশি বছর আগের কথা বলা হয়েছে, যা ১৭৭৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণার সময়ের প্রতি ইঙ্গিত করে। এই সময়কাল জাতির ইতিহাসের গুরুত্বকে প্রকাশ করে এবং স্বাধীনতার ধারণায় গঠিত জাতির পথচলা কতদূর এগিয়েছে তা স্মরণ করিয়ে দেয়।

২. Conceived in Liberty
“Conceived in liberty” বলতে বোঝানো হচ্ছে, এই জাতির জন্ম হয়েছে স্বাধীনতার আদর্শের ভিত্তিতে। এখানে “liberty” (স্বাধীনতা) প্রতীকীভাবে একটি আদর্শকে উপস্থাপন করে, যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার মূলমন্ত্র হিসেবে কাজ করেছে। এটি নতুন জাতির শুরুর মূলভিত্তি এবং লক্ষ্যকে নির্দেশ করে।

৩. Civil War Battlefield
গৃহযুদ্ধের রণক্ষেত্র বা “Civil War Battlefield” হল ত্যাগ এবং রক্তপাতের প্রতীক। যারা এখানে জীবন দিয়েছে, তারা জাতির অস্তিত্ব রক্ষার জন্য তাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ করেছে। এই রণক্ষেত্র কেবল একটি যুদ্ধের স্থান নয়, বরং এক জাতির বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রামের প্রতীক। এখানে এই স্থানটি জাতির জন্য তাদের আত্মত্যাগের চূড়ান্ত স্বীকৃতির স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়।

৪. New Birth of Freedom
“New birth of freedom” বলতে বোঝানো হয়েছে, একটি নতুন এবং সংহত জাতির আশা। এটি একটি প্রতীক যা মুক্তির নতুন সম্ভাবনাকে নির্দেশ করে, বিশেষ করে গৃহযুদ্ধ শেষে নতুন ভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে একত্রিত করার ধারণা। এটি এমন এক স্বাধীনতার পুনর্জন্মের প্রতীক, যেখানে সকল মানুষ সমানভাবে স্বাধীন এবং জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ থাকবে।

৫. Government of the People, by the People, for the People
এই বাক্যাংশটি গণতন্ত্রের প্রতীক। “Government of the people, by the people, for the people” বাক্যে জনগণের ক্ষমতা এবং তাদের শাসনব্যবস্থার উপর নিয়ন্ত্রণের গুরুত্বকে প্রকাশ করা হয়েছে। এটি একটি প্রতীক, যা জনগণ কর্তৃক পরিচালিত এবং জনগণের জন্য কাজ করা সরকারের ধারণাকে ফুটিয়ে তোলে। এটি গণতন্ত্রের সারমর্মকে প্রকাশ করে এবং Lincoln এই প্রতীকটি ব্যবহার করে গণতন্ত্রের আদর্শকে অমর করেছেন।

এই প্রতীকগুলো একত্রে যুক্তরাষ্ট্রের গঠন, সংগ্রাম এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে Lincoln-এর ভাবনাকে তুলে ধরে, যা ইতিহাস এবং ভবিষ্যতের মাঝে এক শক্তিশালী সেতু রচনা করেছে।

Read More: Of Studies Bangla Translation and Summary

Themes in the Gettysburg Address

১. Dedication (নিবেদন)
Lincoln তার ভাষণে যোদ্ধাদের প্রতি এবং জাতির স্বাধীনতা ও সমতার নীতির প্রতি নিবেদনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, যারা গৃহযুদ্ধে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের উদ্দেশ্যে আমরা কেবলমাত্র শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসেছি। এটি জাতির প্রতি তাদের গভীর আন্তরিকতা এবং দায়িত্ববোধের একটি প্রতীক। এই নিবেদন জাতির স্থায়িত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২. Equality (সমতা)
Lincoln-এর ভাষণে বারবার “equality” বা সমতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। তিনি বলেন, “all men are created equal,” যা আমেরিকার প্রতিষ্ঠার মূলমন্ত্র। সমতা এমন একটি নীতি যা সকল মানুষের সমান অধিকারকে নির্দেশ করে। এই সমতার ধারণাই ছিল গৃহযুদ্ধের মূল কারণ, এবং এই ধারণার ভিত্তিতেই জাতির পুনর্গঠন।

৩. Perseverance (অধ্যবসায়)
গৃহযুদ্ধে জয়লাভ করার জন্য জাতির অটল অধ্যবসায়ের কথা Lincoln উল্লেখ করেছেন। তিনি “government of the people, by the people, for the people” এর কথা তুলে ধরে এই বিষয়টি স্পষ্ট করেন যে, জনগণের জন্য কাজ করা সরকার রক্ষার জন্য এই লড়াই চলমান থাকবে। এই অধ্যবসায় জনগণের কল্যাণ এবং জাতির স্থায়িত্বের জন্য অব্যাহত প্রয়াসের একটি চিহ্ন।

৪. National Unity (জাতীয় ঐক্য)
জাতীয় ঐক্য রক্ষার জন্য গৃহযুদ্ধের তাৎপর্য Lincoln ভাষণে তুলে ধরেছেন। এটি এমন একটি পরীক্ষা ছিল যেখানে প্রমাণ করতে হয়েছিল যে একটি জাতি, যেখানে স্বাধীনতা ও সমতার আদর্শে বিশ্বাসী, একত্রিত থাকতে পারে কি না। তিনি জাতির অখণ্ডতার জন্য ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা জোর দিয়ে বলেছেন এবং এটাই মূল বিষয় ছিল যুদ্ধের।

৫. Democracy (গণতন্ত্র)
Lincoln তার ভাষণে গণতন্ত্রের মূলনীতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে সরকার হলো জনগণের জন্য, জনগণের দ্বারা পরিচালিত এবং জনগণের শাসনব্যবস্থা। এটি একটি প্রধান থিম যা গণতন্ত্রের শক্তি এবং জনগণের অধিকারকে নির্দেশ করে। গণতন্ত্রের এই ধারণাটি Lincoln-এর ভাষণের কেন্দ্রবিন্দু।

৬. Sacrifice (ত্যাগ)
যুদ্ধের ময়দানে যারা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের প্রতি Lincoln গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তিনি তাদের ত্যাগকে সম্মানিত করে বলেছেন যে, তারা স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ ত্যাগ করেছেন। তাদের ত্যাগ জাতির ভবিষ্যতকে আরও শক্তিশালী করেছে।

৭. Memorializing the Fallen/ Dead Soldiers (শহীদদের স্মরণ)
গেটিসবার্গ ভাষণটি একটি সমাধিস্থলে দেওয়া হয়েছিল, যেখানে Lincoln স্মরণ করিয়েছেন যারা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণ দিয়েছেন। এই স্মরণ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল কারণ এটি তাদের ত্যাগকে চিরকাল স্মরণীয় করে তুলেছিল এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।

৮. Freedom (স্বাধীনতা)
যদিও Lincoln সরাসরি “freedom” শব্দটি ব্যবহার করেননি, তার পুরো ভাষণটি স্বাধীনতার জন্য লড়াই এবং একটি জাতির স্বাধীনতাকে টিকিয়ে রাখার সংগ্রামের প্রতিফলন। এটি ব্যক্তিগত অধিকার ও স্বাধীনতার প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা এবং জাতির সেই স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করার দায়িত্বের উপর গুরুত্বারোপ করেছে।

এই সব থিমগুলো একত্রিতভাবে Lincoln-এর গেটিসবার্গ ভাষণের মর্মার্থকে তুলে ধরে, যা জাতীয় ঐক্য, গণতন্ত্র এবং স্বাধীনতার প্রতীক।

Bangla Summary

আব্রাহাম লিংকনের গেটিসবার্গ অ্যাড্রেস একটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু গভীর ভাষণ, যা তিনি ১৮৬৩ সালের ১৯ নভেম্বর, গেটিসবার্গের যুদ্ধে মারা যাওয়া সৈন্যদের স্মরণে জাতীয় কবরস্থানে দিয়েছিলেন। ভাষণের শুরুতে লিংকন উল্লেখ করেন, “চার কুড়ি এবং সাত বছর আগে” অর্থাৎ ৮৭ বছর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা পিতৃপুরুষরা একটি নতুন জাতির ভিত্তি স্থাপন করেন, যা স্বাধীনতা এবং সাম্যের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। এই বাক্যটি আমেরিকার ইতিহাসের মূল ভাবনা তুলে ধরে যে, স্বাধীনতা এবং সাম্য জাতির মূল ভিত্তি।

লিংকন গৃহযুদ্ধকে জাতির অস্তিত্বের পরীক্ষা হিসাবে ব্যাখ্যা করেন, যেখানে জাতির মূল আদর্শ—স্বাধীনতা এবং সাম্য—এর জন্য যুদ্ধ চলছে। তিনি বলেন, গেটিসবার্গের এই জমি সেই সকল সৈন্যদের জন্য উৎসর্গ করা হচ্ছে যারা তাদের জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছে যে এই জাতির অস্তিত্ব রক্ষা করা সম্ভব। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, এই যুদ্ধের মাধ্যমে জাতির নতুন জন্ম হবে—”new birth of freedom”—যা জাতিকে আরও শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ করবে।

লিংকন আরও বলেন, যদিও এই জমিকে তাদের উপস্থিতির মাধ্যমে আরও সম্মানিত করার চেষ্টা হচ্ছে, তবুও যারা যুদ্ধ করেছেন তাদের আত্মত্যাগই সত্যিকার অর্থে এই স্থানকে পবিত্র করেছে। ভাষণটি শেষ করেন এই বলে যে, জীবিত নাগরিকদের দায়িত্ব হল সেই সৈন্যদের কাজকে সম্পূর্ণ করা, যারা এই দেশের জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, এবং নিশ্চিত করা যে “government of the people, by the people, for the people” পৃথিবী থেকে কখনো বিনষ্ট না হয়।

লিংকনের এই ভাষণটি জাতীয় ঐক্য, গণতন্ত্র এবং স্বাধীনতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধার প্রতীক। তাঁর বক্তব্য শুধুমাত্র সেই সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নয়, বরং একটি বৃহত্তর নৈতিক দর্শনের ওপর আলোকপাত করে, যেখানে আমেরিকান জাতির প্রকৃত শক্তি তার সকল নাগরিকের জন্য স্বাধীনতা এবং সাম্যের নিশ্চয়তার মধ্যে নিহিত।

English Summary

Abraham Lincoln’s Gettysburg Address is a brief yet profound speech delivered on November 19, 1863, at the dedication of the Gettysburg National Cemetery, following the Battle of Gettysburg. In the opening line, Lincoln refers to “four score and seven years ago” (87 years ago), marking the birth of the United States, a nation conceived in liberty and dedicated to the principle that all men are created equal. This reflects the nation’s founding ideals of freedom and equality.

Lincoln frames the Civil War as a test of whether a nation founded on such principles can endure. He emphasizes the importance of honoring the soldiers who sacrificed their lives at Gettysburg, dedicating a portion of the battlefield to their memory. He notes that the soldiers’ brave actions have already consecrated the ground far beyond any words or ceremonies that could take place.

Lincoln closes with a call to action for the living, urging them to dedicate themselves to the unfinished work of those who fought and died. He envisions a “new birth of freedom” for the nation, ensuring that the government “of the people, by the people, for the people” will not perish from the earth. The speech underscores themes of national unity, democracy, sacrifice, and equality, leaving a lasting legacy as one of the most important speeches in American history.

Author

  • Abraham Lincoln Image By Alexander Gardner - museums.fivecolleges.edu, Public Domain, https://commons.wikimedia.org/w/index.php?curid=42812335

    আব্রাহাম লিংকন (১৮০৯-১৮৬৫) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি ১৮৬১ সাল থেকে ১৮৬৫ সালে তার হত্যার আগপর্যন্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। লিংকন তার নেতৃত্বের মাধ্যমে আমেরিকাকে নৈতিক, সাংস্কৃতিক, সাংবিধানিক এবং রাজনৈতিক সংকট থেকে উদ্ধার করেন। তিনি দাসপ্রথা বিলোপ, ইউনিয়ন সংরক্ষণ, এবং মার্কিন অর্থনীতির আধুনিকীকরণে সফল হন। দারিদ্র্যের মধ্যে জন্মগ্রহণ করেও স্ব-শিক্ষিত হয়ে তিনি আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। নতুন রিপাবলিকান পার্টির নেতা হিসেবে লিংকন ১৮৬০ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজয়ী হন এবং দক্ষিণের দাসপ্রথার সমর্থকদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন।লিংকনের জীবন ও কর্মের মধ্য দিয়ে তিনি আমেরিকান ইতিহাসে অন্যতম সেরা রাষ্ট্রপতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। যুদ্ধকালীন সময়ে তার নেতৃত্বে তিনি দক্ষিণের বিদ্রোহ দমন করেন এবং ইউনিয়ন পুনরুদ্ধার করেন। তার ঐতিহাসিক গেটিসবার্গের ভাষণ প্রজাতন্ত্রবাদ, সম অধিকার, স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের পক্ষে উচ্চারণ করে। দাসপ্রথার বিলোপে তিনি মুক্তির ঘোষণা দেন এবং সেনাবাহিনীতে প্রাক্তন দাসদের অন্তর্ভুক্তির আদেশ দেন। লিংকনের মৃত্যুর পরও তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শহীদ নায়ক হিসেবে স্মরণীয় হয়ে আছেন এবং ধারাবাহিকভাবে আমেরিকান ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিবেচিত হন।

    View all posts

Leave a Comment